স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন গতকাল বৃহস্পতিবার শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে। নির্বাচনে আলুকদিয়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রাথী সাবেক চেয়ারম্যান ইসলাম উদ্দীন আনারস প্রতীক নিয়ে, মোমিনপুর ইউনিয়নে বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম ফারুখ জোয়ার্দ্দার ঘোড়া প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচত হয়েছেন। অপর দুটি কুতুবপুরে আওয়ামী লীগ মনোনীত আলী আহম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক ও পদ্মবিলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস নৌকা প্রতীক নিয়ে সেবরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গার ৪টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেই ছিলো একাধিক স্তরের নিরাপত্তা বেষ্টনি। কোথাও থেকে তেমন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। তবে কিছু কেন্দ্রে মাঝে মাঝে উত্তেজনা দানা বাধলেও পুলিশের তড়িত পদক্ষেপে তা বৃহতাকার রূপ নেয়। কুতুবপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের দুজন মেম্বার প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। মারামারিতে আহত হয়েছেন দুজন। আহতরা হলেন- মর্তুজাপুরের আব্দুল্লাহ ও আব্দুল করিম মণ্ডল। এরা মোরগ মার্কা নিয়ে পরাজিত প্রার্থী পেশকারের সমর্থক। আহতদের অভিযোগ, বিজয়ী ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী এলাহী বকশের লোকজন আমাদের মেরেছে। এছাড়া চুয়াডাঙ্গা ছিলো মূলত শান্তিপূর্ণ।
বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে জানা গেছে, আলুকদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের মোট ভোটার সংখ্যা ২০ হাজার ৯০৪। ভোট পোল হয়েছে ১৬ হাজার ৯৯৭। বাতিল হয়েছে ২২২টি। বৈধ ১৬ হাজার ৬৭৫টির মধ্যে সাবেক চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রাথী) ইসলাম উদ্দীন আনারস প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৮৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনিত প্রাথী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ২৭৫ ভোট। বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রাথী আক্তাউর রহমান মুকুল নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৯০১ ভোট। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রাথী আলিমুজ্জামান হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৭২ ভোট ও জাতীয় পার্টি মনোনীত জুলফিকার আলী কলি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৪ ভোট। ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার পদে হেলিকপ্টার প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ১৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মনজুরা বেগম। নিকটতম প্রার্থী মোছা. আছিয়া বক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ১৫৫ ভোট। ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার পদে পারুলা খাতুন বক প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯১২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী আনোয়ারা খাতুন মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৭০৯ ভোট। ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা মেম্বার পদে মনোয়ারা সুলতানা সূর্যমুখি ফুল প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৯৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রাথী রওশন আরা মাইক প্রতীক নয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৮৮ ভোট। ১ নং ওয়ার্ডে সাধারণ মেম্বার পদে রাকিবুল ইসলাম রাকীব আপেল প্রতীক নিয়ে ৫১৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আব্দুস সালাম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪৯ ভোট। ২ নং ওয়ার্ডে শহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী আবুল হাশেম ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯২৫ ভোট। ৩ নং ওয়ার্ডে জিয়াউল হক ফুটবল প্রতীক ৩৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আব্দুর রাজ্জাক টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১৮ ভোট। ৪ নং ওয়ার্ডে শফিকুল ইসলাম মোরগ প্রতীক নিয়ে ৭৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী মোশারফ হোসেন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৮৮ ভোট। ৫ নং ওয়ার্ডে আশরাফ আলী ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৭৯২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আব্দুল হালিম মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭৮ ভোট। ৬ নং ওয়ার্ডে শহিন উদ্দীন মোরগ প্রতীক নিয়ে ৮৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম বিপুল হোসেন ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৫৯ ভোট। ৭ নং ওয়ার্ডে মনোয়ার মোল্লা ক্রিকেট ব্যাট প্রতীক নিয়ে ৫৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হযেছেন। নিকটতম গোলজার হোসেন মোরগ প্রতীক নিয়ে ৫৪০ ভোট পেয়েছেন। ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে বর্তমান মেম্বার হাবলুর রহমান তালা প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী মুক্তার আলী ঘড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২৪ ভোট। ৯ নং ওয়ার্ডে সেলিমুজ্জামান সেলিম মোরগ প্রতীক নিয়ে ৬৮৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম ডাবলু মিয়া ঘড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫২০ ভোট।
মোমিনপুর ইউনিয়নের মোট ভোটার ১১ হাজার ৩২৮ ভোট। মোট ভোট পোল হয়েছে ৯ হাজার ৬৯৮ ভোট। বাতিল হয়েছে ১৪৩ ভোট। বৈধ ভোট ৯ হাজার ৫৫৫। এর মধ্যে বর্তমান চেয়ারম্যান স্বতন্ত্রপ্রাথী হয়ে (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী) ৪ হাজার ২৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শেফালী খাতুন নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ২২৫ ভোট। হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৮৭ ভোট। জামায়াতে ইসলামী নেতা মফিজুর রহমান জোয়ার্দ্দার চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬১২ ভোট। বিএনপি মনোনীত প্রাথী নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯০ ভোট। ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে ববিতা বেগম বক প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আইরিন বেগম মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৮২ ভোট। ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে আলেয়া খাতুন বক প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী জামেনা খাতুন মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজর ১৫০ ভোট। ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে আরিছন নেছা সূর্যমুখি ফুল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭শ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মুক্তি মাহামুদা মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৭৩ ভোট। ১ নং ওয়ার্ড সদস্য পদে আনিছুর রহমান তালা প্রতীক নিয়ে ৩২১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী সরোয়ার জাহান মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৭৬ ভোট। ২ নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদে মিজানুর রহমান ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৬৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী বাবুল হোসেন মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৬৮ ভোট। ৩ নং ওয়ার্ডে মেম্বার পদে মোস্তাফিজুর রহমান মোরগ প্রতীক নিয়ে ৪৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী জাহিদ হাসান আশা বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩২৮ ভোট। ৪ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে আব্দুল খালেক বিশ্বাস মোরগ প্রতীক নিয়ে ৫৩৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আলমগীর হোসেন টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৪৪ ভোট। ৫ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে সিরাজুল হক ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী শামসুল আলম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৯৬৪ ভোট পেয়েছেন। ৬ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে লুৎফর রহমান ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৫৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী জামিল উদ্দীন মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৮৭ ভোট। ৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে মসলেম উদ্দীন পল্টু টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৩৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী ওহিম উদ্দীন তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৪৭ ভোট। ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে সানোয়ার হোসেন আপেল প্রতীক নিয়ে ৫০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইদ্রিস আলী মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৯০ ভোট। ৯ নং ওয়ার্ডে জিনারুল ইসলাম মোরগ প্রতীক নিয়ে ৫০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রমেজ আলী টিউবয়েল প্রতীক নিয়ে ৪৪০ ভোট পেয়েছেন।
পদ্মবিলা ইউনিয়নের মোট ভোটার সংখ্যা ১৪ হাজার ৭৬৭ ভোট। পোল হয়েছে মোট ১২ হাজার ৯৩২ ভোট। বাতিল হয়েছে ১৫৫ ভোট। বৈধ মোট ১২ হাজার ৭৭৭ ভোট। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রাথী সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস ৫ হাজার ৮১৩ ভোট পেয়ে নৌক প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী সেলিম মল্লিক আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৭০ ভোট। জামায়াত নেতা বিল্লাল হোসেন চশমা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৪৫৮ ভোট। বিএনপি মনোনীত আতিয়ার রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯৩৬ ভোট। ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে মুসলিমা খাতুন কলম প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৫৫২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রুশিয়া তালগাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ১৭ ভোট। ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে চায়না খাতুন তালগাছ প্রতীক নিয়ে ৩ হাজার ৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী হাজেরা খাতুন মাইক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৭৭৯ ভোট। ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে খালেদা খাতুন মাইক প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম লাইলা আরজুমান জিরাফ প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭২৫ ভোট পেয়েছেন। ১ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে কামাল উদ্দীন তালা প্রতীক নিয়ে ৪৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী মাসুদ রেজা মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪২ ভোট। ২ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে আব্দুর রউফ বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ৫৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রবিউল আলম মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৫০ ভোট। ৩ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে সাইফুল আজম রবি বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীক নিয়ে ৫৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটম প্রার্থী সাজেদুল মণ্ডল টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫২ ভোট। ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে মজিবুল হক টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৬৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রবগুল ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৬১৮ ভোট পেয়েছেন। ৫ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে আজিবার ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৭০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী ফয়জুল্লাহ হক ফয়জুল বিশ্বাস টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৬৫ ভোট। ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে হাসানুজ্জামান ৫০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম সেলিম রেজা তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৩২ ভোট। ৭ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে হুমায়ুন কবীর বিশ্বাস মোরগ প্রতীক নিয়ে ৪৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী আব্দুর রহমান ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৪৩৩ ভোট পেয়েছেন। ৮ নং ওয়ার্ডের মেম্বার পদে আব্দুর রাজ্জাক মোরগ প্রতীক নিয়ে ৬৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী ইদ্রীস আলী তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৪০ ভোট। ৯ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে মো. আলম মোরগ প্রতীক নিয়ে ৪২৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী হাফিজুর রহমান টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ২৪৩ ভোট পেয়েছেন।
কুতুবপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রাথী আলী আহাম্মেদ হাসানুজ্জামান মানিক নৌকা প্রতীক নিয়ে ৭ হাজার ৬৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) সাবেক চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫৪২ ভোট। বর্তমান চেয়ারম্যান বিএনপি মনোনীত প্রাথী নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৫৪৬ ভোট। এসএম ফিরোজ কবির চশমা প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৭৪৬ ভোট পেয়েছেন, আশাদুল হক মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৬৩ ভোট ও আব্দুল মজিদ রজনীগন্ধা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৩১ ভোট। ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে মিলি ইয়াসমিন তালগাছ প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রহিমা খাতুন বক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৭৭ ভোট। ৪, ৫ ও ৬ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে মালেকা খাতুন মাইক প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ১১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী লাল বানু বক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২২ ভোট। ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত সংরক্ষিত মহিলা আসনে রিনা পারভীন মাইক প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ২৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রূপালী রানী তালগাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২৫০ ভোট। ১ নং মেম্বার পদে জিয়াউল হক ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আক্তার বিশ্বাস টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৩১ ভোট। ২ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে জামাত আলী মোরগ প্রতীক নিয়ে ৮৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকরিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী কবির মিয়া ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৩৭ ভোট। ৩ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে বিল্লাল হোসনে মোরগ প্রতীক নিয়ে ৭৮৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী মো. আকতার পেয়েছেন ৬৫৩ ভোট। ৪ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে ওলিউর রহমান টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৯২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী শামসুল আলম মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫৬৮ ভোট। ৫ নং মেম্বার পদে মকলেছুর রহমান টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৬৪৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী পেয়েছেন মনোয়ার হোসেন মোরগ প্রতীক নিয়ে ৬৪৩ ভোট পেয়েছেন। ৬ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে এলাহী মোল্লা ফুটবল প্রতীক নিয়ে ১ হাজার ৫০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী পিশকার আলী মোরগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯৯ ভোট। ৭ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে ওহিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৯৬৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মহাসিন আলী বিশ্বাস তালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৬০ ভোট। ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে ওয়াজির আলী উজির টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে ৯২৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম আবু বাক্কা ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৮৬ ভোট। ৯ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদে হাসানুজ্জামান ফুটবল প্রতীক নিয়ে ৫৭৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম মোমিনুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৭৯ ভোট।