দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ
দামুরহুদা প্রতিনিধি: জাতিকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে নারী শিক্ষার বিকল্প নেই। তাই নারী শিক্ষার প্রতি আমাদের সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। এছাড়া বাল্যবিয়ে এবং ইভটিজিং প্রতিরোধে অভিভাবকদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে। এগিয়ে আসতে হবে সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে। প্রতিটি অভিভাবকদের মনে রাখতে হবে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদের হাতে কোনো অবস্থাতেই মোবাইলফোন তুলে দেয়া যাবে না। গতকাল মঙ্গলবার সকালে দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ পরিদর্শনকালে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। তিনি উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আরও বলেন, বর্তমান সরকার মেয়েদের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে। সুযোগেগুলো কাজে লাগিয়ে তোমাদেরকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। কারণ দেশ ও জাতি তোমাদের কাছে অনেক কিছু আশা করে। তিনি স্কুলের লেখাপড়াসহ সার্বিক পরিবেশ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন। দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রফিকুল হাসান, দামুড়হুদা পাইলট গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের সভাপতি ইমতিয়াজ হোসেন, অধ্যক্ষ নূরজাহান খাতুন, সহকারী প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন, সদস্য ইমরান আকাশ ইমানসহ স্কুলের সকল শিক্ষিকগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ পর্যায়ক্রমে বেসরকারি এনজিও সংস্থা পলাশীপাড়া, উপজেলা য্বু উন্নয়ন কর্তৃক পরিচালিত মাসব্যাপী ভ্রাম্যমাণ কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় পরিদর্শন করেন।