বিদেশি টুকরো

সিরিয়ায় রুশ বিমান হামলা ও গোলা বর্ষণে নিহত ২৬

মাথাভাঙ্গা মনিটর: সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় বেশ কয়েকটি গ্রাম ও দুটি শরণার্থী শিবিরে রাশিয়ার বিমান হামলা ও গোলা বর্ষণে অন্তত ২৬ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। দুটি পৃথক শরণার্থী শিবিরে হামলাগুলো চালানো হয়। গত শনিবার এক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা একথা জানিয়েছে। ব্রিটেনভিত্তিক পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এই ঘটনায় নিহতদের মধ্যে নয় শিশু রয়েছে। আলবু কামাল শহরে চলমান সংঘাত সহিংসতা থেকে প্রাণ বাঁচাতে এইসব গ্রাম ও শরণার্থী শিবিরগুলো শরণার্থীরা আশ্রয় নিয়েছে। সিরিয়ার সরকারি বাহিনী ও তাদের মিত্র মিলিশিয়ারা দুইদিন আগে ইসলামিক স্টেটের কাছ থেকে আলবু কামাল শহরটি পুনরুদ্ধার করে। শনিবার জিহাদিরা শহরটি পুনরায় দখল করার চেষ্টা করে।

হিটলারের ভাস্কর্য সরিয়ে ফেললো ইন্দোনেশিয়ার জাদুঘর

মাথাভাঙ্গা মনিটর: সমালোচনার মুখে ইন্দোনেশিয়ার একটি জাদুঘর থেকে হিটলারের একটি ভাস্কর্য সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এই ভাস্কর্যটি ‘সেলফি হিটলার’ নামে পরিচিত ছিলো। ইন্দোনেশিয়ার জাভায় জগজাকার্তা শহরের ডি আরকা স্ট্যাচু আর্ট জাদুঘরে স্থাপন করা হয় হিটলারের ওই ভাস্কর্যটি। জানা গেছে, দর্শনার্থীদের ছবি তোলার জন্য ভাস্কর্যটি বসানো হয়েছিলো। জাদুঘরে রাখা হিটলারের মূর্তির পেছনে আছে নাৎসি বাহিনীর সেই বর্বর নির্যাতনের ছবি। এই ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করছেন দর্শনার্থীরা। এ নিয়ে নানা সমালোচনা শুরু হয়।

তানজানিয়ায় কলেরায় ১৮ জনের মৃত্যু

মাথাভাঙ্গা মনিটর: তানজানিয়ায় কলেরা মহামারী আকার ধারণ করেছে। এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গত দুই মাসে ১৮ জন প্রাণ হারিয়েছে। গত শনিবার দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একথা জানিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘পয়লা সেপ্টেম্বর ও ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এই মহামারীতে ৫শ ৭০ জন আক্রান্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ১৮ জন মারা গেছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে এই মহামারী ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ারও আহ্বান জানানো হয়েছে।’ তানজানিয়ায় ২০১৫ সালে ব্যাপক হারে কলেরা ছড়িয়ে পড়লে প্রায় ১০ হাজার লোক এতে আক্রান্ত হয়। মারা যায় ১৫০ জন।

রাস্তায় গাড়ি পার্ক করে সন্তানকে স্তন্যদান : দম্পতি আটক!

মাথাভাঙ্গা মনিটর: গাড়ির পেছনের আসনে বসে সাত মাসের সন্তানকে স্তন্যপান করাচ্ছিলেন এক নারী। এ সময় মুম্বাই ট্রাফিক পুলিশের টোয়িং ভ্যান ওই নারী ও তার সন্তানসহ গাড়িটিকে আটক করে নিয়ে যায়। মুম্বাইয়ের মালাডের এই ঘটনার ভিডিও পরে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। মুম্বাই ট্রাফিক পুলিশের এ ঘটনায় নানা মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। গত শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে মালাডের (পশ্চিম) এস ভি রোডে গাড়ি পার্ক করেছিলেন জ্যোতি মালে নামে ওই মহিলার স্বামী। সে সময় শশাঙ্ক নামে মুম্বাই ট্রাফিক পুলিশের এক কনস্টেবল  নো-পার্কিংয়ে গাড়ি পার্ক করার অভিযোগে দম্পতিসহ গাড়িটিকে আটক করে নিয়ে যান।

জ্যোতি জানান, জরিমানা দিয়ে গাড়িটিকে ছেড়ে দেয়ার জন্য ওই কনস্টেবলকে অনুরোধ করে আমার স্বামী। শুধু তাই নয়, সন্তানের অসুস্থতার কথাও জানাই। প্রেসক্রিপশনও দেখাই। কিন্তু কোনো কথাই শোনেননি ওই কনস্টেবল। গাড়িটিকে টোয়িং ভ্যানে আটকে নিয়ে যায়া। জ্যোতি আরো বলেন, ওই জায়গাতেই আরো দুটি গাড়ি পার্ক করা ছিলো। সেগুলোকে আটক করা হয়নি।