রাজশাহী থেকে দামুড়হুদায় ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদলের হানা

দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত যুবক শাহিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ দিন পর মৃত্যু

দামুড়হুদা প্রতিনিধি: দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত যুবক শাহিন (২৭) ৪ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গত শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজশাহীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দামুড়হুদার চিৎলা গ্রামের হাজি শওকত আলী মহুরার ছেলে। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় নিহতের জানাজার নামাজ শেষে নিজ গ্রামের কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়। এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদল হানা দেয় বলে জানা গেছে।
নিহত শাহিনের বড় ভাই সজিব জানিয়েছেন, গত ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী আব্দুর রহমানের ছেলে বিটু ও ছোট ভাই প্রকৌশলী এবিএম ওয়াহিদুজ্জামান শাহিন মোটরসাইকেলযোগে জুড়ানপুর যাচ্ছিলো। মোটরসাইকেরটি চালাচ্ছিলো বিটু আর শাহিন পিছনে বসেছিলো। তারা চিৎলা-জুড়ানপুর সড়কের পানবরজের অদূরে পৌঁছানোর পর সামনে থাকা একটি চলন্ত পাউয়ারটিলারকে ওভারটেক করার সময় পাউয়ারটিলারটি সিগনাল না দিয়েই হঠাত ডানদিকে ঘুরে পড়লে চলন্ত পাউয়ারটিলারের সাথে সজোরে ধাক্কা লাগে। এ সময় বিটু ও আরোহী শাহিন মোটরসাইকেল থেকে পিচরোডে আছড়ে পড়ে। বিটু সামান্য আহত হলেও গুরুতর আহত হয় ছোট ভাই শাহিন। তার মাথার পেছনে রক্ত জমে যায়। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে দামুড়হুদা ও পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতারে নেয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তাকে প্রাথদামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত যুবক শাহিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ দিন পর মৃত্যু
রাজশাহী থেকে ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদলের হানা
দামুড়হুদা প্রতিনিধি: দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত যুবক শাহিন (২৭) ৪ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গত শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজশাহীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দামুড়হুদার চিৎলা গ্রামের হাজি শওকত আলী মহুরার ছেলে। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় নিহতের জানাজার নামাজ শেষে নিজ গ্রামের কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়। এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদল হানা দেয় বলে জানা গেছে।
নিহত শাহিনের বড় ভাই সজিব জানিয়েছেন, গত ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী আব্দুর রহমানের ছেলে বিটু ও ছোট ভাই প্রকৌশলী এবিএম ওয়াহিদুজ্জামান শাহিন মোটরসাইকেলযোগে জুড়ানপুর যাচ্ছিলো। মোটরসাইকেরটি চালাচ্ছিলো বিটু আর শাহিন পিছনে বসেছিলো। তারা চিৎলা-জুড়ানপুর সড়কের পানবরজের অদূরে পৌঁছানোর পর সামনে থাকা একটি চলন্ত পাউয়ারটিলারকে ওভারটেক করার সময় পাউয়ারটিলারটি সিগনাল না দিয়েই হঠাত ডানদিকে ঘুরে পড়লে চলন্ত পাউয়ারটিলারের সাথে সজোরে ধাক্কা লাগে। এ সময় বিটু ও আরোহী শাহিন মোটরসাইকেল থেকে পিচরোডে আছড়ে পড়ে। বিটু সামান্য আহত হলেও গুরুতর আহত হয় ছোট ভাই শাহিন। তার মাথার পেছনে রক্ত জমে যায়। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে দামুড়হুদা ও পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতারে নেয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহীতে নেয়ার পরামর্শ দেন। তাকে ওই দিনই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। ওখানে চিকিৎসার অব্যবস্থা দেখে পরে সিডিএম নামক একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার বিকেলে তিনি মারা যান। নিহত শাহিনের লাশ বাড়ি পৌঁছুলে স্ত্রী রাজিয়া খাতুনসহ পরিবারের সকলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে শাহিন ছিলো ৩য়। তিনি ৪ বছর আগে খুলনা সিটি পলিটেকনিক থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে। বর্তমানে তিনি বাড়িতেই একটি পোল্ট্রি খামার পরিচালনা করতেন। শাহিন তিন বছর আগে দর্শনা পৌর এলাকার ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে বিয়ে করেন। স্ত্রী রাজিয়া খাতুন বর্তমানে গর্ভবতী।
এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে মাইক্রোযোগে বাড়ি ফেরার সময় আলমডাঙ্গা মাঠের মধ্যে ছোট ব্রিজের নিকট রাত ২টার দিকে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাতদল সড়কে গাছ ফেলে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতির চেষ্টা করে। এ সময় কুষ্টিয়া থেকে আসামি ধরে ফিরে আসছিলো চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ। ডাকাদল পুলিশের গাড়ি দেখে পালিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, মাত্র ২শ গজ অদূরে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের একটি দল টহল ডিউটিতে থাকলেও তারা এগিয়ে আসেনি। পরে ওই ডাকাতদল চিৎলা গ্রামের মোল্লা ট্রেডার্সের একটি বালিভর্তি ট্রাক থামিয়ে ট্রাকে থাকা লোকজনকে প্রচ- মারধর করে এবং নগদ টাকা ও মোবাইলফোন ছিনিয়ে নেয়।
মিক চিকিৎসা দেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাদামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত যুবক শাহিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৪ দিন পর মৃত্যু
রাজশাহী থেকে ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদলের হানা
দামুড়হুদা প্রতিনিধি: দামুড়হুদায় সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত যুবক শাহিন (২৭) ৪ দিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। গত শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজশাহীতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তিনি দামুড়হুদার চিৎলা গ্রামের হাজি শওকত আলী মহুরার ছেলে। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় নিহতের জানাজার নামাজ শেষে নিজ গ্রামের কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়। এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে লাশবাহী গাড়িতে সশস্ত্র ডাকাতদল হানা দেয় বলে জানা গেছে।
নিহত শাহিনের বড় ভাই সজিব জানিয়েছেন, গত ২১ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে প্রতিবেশী আব্দুর রহমানের ছেলে বিটু ও ছোট ভাই প্রকৌশলী এবিএম ওয়াহিদুজ্জামান শাহিন মোটরসাইকেলযোগে জুড়ানপুর যাচ্ছিলো। মোটরসাইকেরটি চালাচ্ছিলো বিটু আর শাহিন পিছনে বসেছিলো। তারা চিৎলা-জুড়ানপুর সড়কের পানবরজের অদূরে পৌঁছানোর পর সামনে থাকা একটি চলন্ত পাউয়ারটিলারকে ওভারটেক করার সময় পাউয়ারটিলারটি সিগনাল না দিয়েই হঠাত ডানদিকে ঘুরে পড়লে চলন্ত পাউয়ারটিলারের সাথে সজোরে ধাক্কা লাগে। এ সময় বিটু ও আরোহী শাহিন মোটরসাইকেল থেকে পিচরোডে আছড়ে পড়ে। বিটু সামান্য আহত হলেও গুরুতর আহত হয় ছোট ভাই শাহিন। তার মাথার পেছনে রক্ত জমে যায়। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় প্রথমে দামুড়হুদা ও পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতারে নেয়া হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহীতে নেয়ার পরামর্শ দেন। তাকে ওই দিনই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। ওখানে চিকিৎসার অব্যবস্থা দেখে পরে সিডিএম নামক একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার বিকেলে তিনি মারা যান। নিহত শাহিনের লাশ বাড়ি পৌঁছুলে স্ত্রী রাজিয়া খাতুনসহ পরিবারের সকলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে শাহিন ছিলো ৩য়। তিনি ৪ বছর আগে খুলনা সিটি পলিটেকনিক থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে। বর্তমানে তিনি বাড়িতেই একটি পোল্ট্রি খামার পরিচালনা করতেন। শাহিন তিন বছর আগে দর্শনা পৌর এলাকার ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে বিয়ে করেন। স্ত্রী রাজিয়া খাতুন বর্তমানে গর্ভবতী।
এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে মাইক্রোযোগে বাড়ি ফেরার সময় আলমডাঙ্গা মাঠের মধ্যে ছোট ব্রিজের নিকট রাত ২টার দিকে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাতদল সড়কে গাছ ফেলে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতির চেষ্টা করে। এ সময় কুষ্টিয়া থেকে আসামি ধরে ফিরে আসছিলো চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ। ডাকাদল পুলিশের গাড়ি দেখে পালিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, মাত্র ২শ গজ অদূরে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের একটি দল টহল ডিউটিতে থাকলেও তারা এগিয়ে আসেনি। পরে ওই ডাকাতদল চিৎলা গ্রামের মোল্লা ট্রেডার্সের একটি বালিভর্তি ট্রাক থামিয়ে ট্রাকে থাকা লোকজনকে প্রচ- মারধর করে এবং নগদ টাকা ও মোবাইলফোন ছিনিয়ে নেয়।
হীতে নেয়ার পরামর্শ দেন। তাকে ওই দিনই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। ওখানে চিকিৎসার অব্যবস্থা দেখে পরে সিডিএম নামক একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার বিকেলে তিনি মারা যান। নিহত শাহিনের লাশ বাড়ি পৌঁছুলে স্ত্রী রাজিয়া খাতুনসহ পরিবারের সকলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন। ২ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে শাহিন ছিলো ৩য়। তিনি ৪ বছর আগে খুলনা সিটি পলিটেকনিক থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে। বর্তমানে তিনি বাড়িতেই একটি পোল্ট্রি খামার পরিচালনা করতেন। শাহিন তিন বছর আগে দর্শনা পৌর এলাকার ঈশ্বরচন্দ্রপুর গ্রামে বিয়ে করেন। স্ত্রী রাজিয়া খাতুন বর্তমানে গর্ভবতী।
এদিকে রাজশাহী থেকে লাশ নিয়ে মাইক্রোযোগে বাড়ি ফেরার সময় আলমডাঙ্গা মাঠের মধ্যে ছোট ব্রিজের নিকট রাত ২টার দিকে ১০-১২ জন সশস্ত্র ডাকাতদল সড়কে গাছ ফেলে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতির চেষ্টা করে। এ সময় কুষ্টিয়া থেকে আসামি ধরে ফিরে আসছিলো চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ। ডাকাদল পুলিশের গাড়ি দেখে পালিয়ে যায়। তিনি আরও বলেন, মাত্র ২শ গজ অদূরে আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের একটি দল টহল ডিউটিতে থাকলেও তারা এগিয়ে আসেনি। পরে ওই ডাকাতদল চিৎলা গ্রামের মোল্লা ট্রেডার্সের একটি বালিভর্তি ট্রাক থামিয়ে ট্রাকে থাকা লোকজনকে প্রচ- মারধর করে এবং নগদ টাকা ও মোবাইলফোন ছিনিয়ে নেয়।