দেশের স্বাধীনতাসহ প্রতিটি সংগ্রামে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিলো অপরিসীম : অক্ষুন্ন রাখতে হবে গৌরব

????????????????????????????????????

স্টাফ রিপোর্টার: দেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুরসহ সারাদেশে ধুমধামের সাথে পালন করা হয়েছে। বাংলার স্বাধীনতা ও বাঙালির স্বাধীকার অর্জনের লক্ষ্যে মূল দল আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার এক বছর আগেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলো গৌরব ও ঐতিহ্যের এ ছাত্র সংগঠন। ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে চুয়াডাঙ্গা মেহেরপুরে দিনব্যাপী কর্মসূচি পালন করা হয়। চুয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন স্থানে পৃথকভাবেও ছাত্রলীগ কর্মসূচি পালন করেছে।
চুয়াডাঙ্গায় গতকাল সোমবার সকাল ৭টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি ও ছাত্রলীগ সংগঠনের পতাকা উত্তোলন করেন জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রুবায়েত বিন আজাদ সুস্থির, সাধারণ সম্পাদক মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিকসহ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পতাকা উত্তালন শেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। বেলা ১১টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। পরে জেলা ছাত্রলীগ সহসভাপতি রুবায়েত বিন আজাদ সুস্তিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ প্রশাসক দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মনজু, জেলা আ.লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক খুস্তার জামিল, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরেফিন আলম রঞ্জু,

স্টাফ রিপোর্টার: দেশের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। বাংলার স্বাধীনতা ও বাঙালির স্বাধীকার অর্জনের লক্ষ্যে মূল দল আওয়ামী লীগের জন্মের এক বছর আগেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছিলো গৌরব ও ঐতিহ্যের এ ছাত্র সংগঠন। এ উপলক্ষে গতকাল সোমবার চুয়াডাঙ্গায় নানা কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সকাল ৭টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি ও ছাত্রলীগ সংগঠনের পতাকা উত্তোলন করেন জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি রুবায়েত বিন আজাদ সুস্থির, সাধারণ সম্পাদক মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিকসহ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। পতাকা উত্তালন শেষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। বেলা ১১টার দিকে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। পরে জেলা ছাত্রলীগ সহসভাপতি রুবায়েত বিন আজাদ সুস্তিরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ প্রশাসক দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মনজু, জেলা আ.লীগের ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক খুস্তার জামিল, জেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক আরেফিন আলম রঞ্জু, যুবলীগ নেতা নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার, আব্দুল কাদের প্রমুখ। জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিকের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন যুগ্মসাধারণ সম্পাদক শফি উদ্দিন টিটু, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আশিক ইকবাল স্বপন, সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেক, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি জাবিদুল ইসলাম জাবিদ, জেলা ছাত্রলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ জোয়ার্দ্দার, প্রচার সম্পাদক আব্দুর রহমান, স্কুল ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রাজু আহমেদ, জেলা ছাত্রলীগের সদস্য খালিদ মাহমুদ, কলেজ ছাত্রলীগের গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মেহেদী হাসান হিমেল।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সংসদের হুইপ জেলা আ.লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। তার নেতৃত্বেই ওই দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলে আনুষ্ঠানিকভাবে এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৬২ সালে চুয়াডাঙ্গা মহাকুমা ছাত্রলীগের যাত্রা শুরু হয়। গত ৬৮ বছরে ছাত্রলীগের ইতিহাস হচ্ছে জাতির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, মুক্তির স্বপ্ন বাস্তবায়ন, স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনা, গণতন্ত্র ও প্রগতির সংগ্রামকে বাস্তবে রূপদানের ইতিহাস। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতৃত্ব দিয়েছে এবং চরম আত্মত্যাগের মাধ্যমে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে। ১৯৪৯ সালে তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল হিসেবে ‘আওয়ামী মুসলিম লীগে’র আত্মপ্রকাশ ঘটে, যা পরে আওয়ামী লীগ নাম ধারণ করে এ দেশের স্বাধীকার ও স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়। এ প্রেক্ষাপটে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা বাঙালি জাতির ইতিহাসে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে বুকের তাজা রক্তের বিনিময়ে বাঙালির ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠা, ৫৪’র সাধারণ নির্বাচনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ পরিশ্রমে যুক্তফ্রন্টের বিজয়, ৫৮’র আইয়ুববিরোধী আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলনে ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা, ৬৬’র ৬ দফা নিয়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়া, ৬ দফাকে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ হিসেবে প্রতিষ্ঠা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থানে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে পাক শাসককে পদত্যাগে বাধ্য এবং বন্দিদশা থেকে বঙ্গবন্ধুকে মুক্ত করা, ৭০’র নির্বাচনে ছাত্রলীগের অভূতপূর্ব ভূমিকা পালন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখসমরে ছাত্রলীগের অংশগ্রহণ, স্বাধীনতা পরবর্তী সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্রে উত্তরণসহ প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রলীগের অসামান্য অবদান দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বিভিন্ন পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়া এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা পরে জাতীয় রাজনীতিতেও নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং এখনও দিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমান জাতীয় রাজনীতির অনেক শীর্ষ নেতার রাজনীতিতে হাতেখড়িও হয়েছে ছাত্রলীগ থেকে। বঙ্গবন্ধু জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলো আর জিয়াউর রহমান করেছিলো দ্বিখন্ডিত। দেশের এক শ্রেণির কুচক্রীমহল ষড়যন্ত্র করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে মনে করেছিলো বাংলাদেশকে পুনরায় পাকিস্তানে পরিণত করবে। কিন্তু তাদের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশকে উন্নয়নের জোয়ারে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তখনই তার ওপর করা হচ্ছে হামলা। এছাড়া চুয়াডাঙ্গার আ.লীগ সংগঠনকে বিভক্ত করতে ষড়যন্ত্র করছে এক শ্রেণির স্বার্থপরায়ণ মানুষ। তাদের উচিত জবাব দিতে হবে। জামাত শিবিরকে সাথে নিয়ে যারা কাজ করছে তারা জামাত শিবিরের দোসর এবং প্রকৃত আ.লীগার নয়। দলের প্রতীকের সাথে যারা বেঈমানী করে তারা কখনও আ.লীগ সংগঠনের নেতাকর্মী নয়। তাদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা ছাত্রলীগ টানা ৪ দিনের নানা কর্মসূচি দিয়েছে।
অপরদিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফ হোসেন দুদু স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগ সকাল ৭টার দিকে কেদারগঞ্জস্থ ছাত্রলীগের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন নেতৃবৃন্দ। বেলা ১১টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফ হোসেন দুদুর নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। শেষে দলীয় কার্যালয়ে এসে সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শরিফ হোসেন দুদু। বক্তব্য রাখেন সাবেক সহসভাপতি অ্যাড. তছলিম উদ্দীন ফিরোজ, সহসভাপতি শরীফ হোসেন, বুলবুল আহমেদ, তারেক, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ ফরিদ আহাম্মেদ, সদর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল রানা, সাধারণ সম্পাদক সুমন রেজা, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম পারভেজ সজল, সহসভাপতি হাসান, জাহাঙ্গীর, যুগ্মসম্পাদক মাফিজুর রহমান মাফি, দফতর সম্পাদক তাপু, কলেজ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জানিফ, বিপ্লব, প্রচার সম্পাদক জ্যাকি, সাবেক সভাপতি বিপ্লব, সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক ঈশা, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বুলবুল, সদর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু, উপজেলা সমাজ সেবা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সদস্য রাজা, সজল, শান্তি, খালেক, জেলা যুবলীগের সাবেক সদস্য জিয়াউদ্দীন বিশ্বাস, মিলন, রাজ্জাক, জনি, আরজান, সামাদ, ইমরান, মন্টা, সেবদুল, অনিক, ফয়সাল, আলামিন, ভুলন, ওয়াসিম, মাসুম, শাওন, টোটন, খাইরুল, পিয়াস, তাওরাত, প্লাবন, রাকিব, মারুফ, শাকিল, মিলন, সোহাগ, আকিব, শিপন, জজ, কানন, ইসমাইল, ইজাজ, রনি, হাসিবুল, রুবেল, হারুন, রাব্বি, ইমদাদ, সাইফুল, সবুজ, বাবু প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জেলা ছাত্রলীগের কার্যকরী সদস্য হাফিজুর রহমান হাফিজ।
ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা পৌর ৩নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের উদ্যোগে কোটমোড়স্থ কার্যালয়ে কেককাটা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সন্ধ্যায় ৬টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা যুবলীত নেতা তারিক আজিজ নয়ন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি যুবেরী হাসান রাতুল, সাধারণ সম্পাদক আরেফিন খান, পৌর শ্রমিক লীগের মুক্তার হোসেন মিলন, ছাত্রলীগ নেতা অন্তু, পূর্ণ, নাহিদ, মেহেদী, আরিফ, আশিক, মিলন, শাকিব, নাঈম, আজমীর, আরজু, আলী, হাসিব, মিতুল, রাসেল, রাসেদ, প্রমুখ।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে, আলমডাঙ্গায় ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলনু এমপি বলেন, গতকাল সোমবার আলমডাঙ্গা উপজেলা পৌর ও কলেজ ছাত্রলীগ উদ্যোগে নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে দিনটি পালন করেন। সকালে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন, আনন্দ ৱ্যালি, পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, আলোচনাসভা এবং প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কেটে দিবসটি উদযাপন করা হয়। আলমডাঙ্গায় ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাতীয় সংসদের হুইপ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি। এ সময় তিনি বলেন, হাজারো শহীদ ছাত্র নেতার আত্মাত্যাগের বিনিময়ে আজকের এই বিশাল সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। সেই সংগঠন যারা কখনো বুলেট, বোমা, জেল, জুলুম কোন কিছু পরোয়া করে না।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সভায় পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি নয়ন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আশরাফুল হক। প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের যুগ্মসম্পাদক সফিউদ্দিন টিটু। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি আওরঙ্গজেব মোল্লা টিপু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নবনির্বাচিত পৌর মেয়র হাসান কাদির গনু, উপজেলা চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টার, জেলা আওয়ামী লীগের ধর্মীয় সম্পাদক মাসুদুজ্জামান লিটু বিশ্বাস, বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও হারদী ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মন্টু, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু মুসা, সাবেক জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক কাজী রবিউল, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিয়ার রহমান, ক্রীড়া সম্পাদক ও বিআরডিবি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মুহিদ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ শর্মা, শ্রম সম্পাদক আহসান মৃধা, উপপ্রচার সম্পাদক মাসুদ রানা তুহিন, পৌর আওয়ামী লীগের সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর প্রচার সম্পাদক রেজাউল হক তবা, মীর মহর, জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুবাইদ বিন আজাদ সুস্তির, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি আসিক ইকবাল স্বপন, উপজেলা ছাত্রলীগের সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর আলাল আহমেদ। কলেজ ছাত্রলীগের সম্পাদক সেলিম রেজা তপনের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আহসান উল্লাহ, পৌর যুবলীগ সভাপতি নবনির্বাচিত কাউন্সিলর আব্দুল গাফফার, সম্পাদক আনোয়ার হোসেন সোনাহার, যুবলীগ নেতা ও নবনির্বাচিত পৌর কাউন্সিলর মতিয়ার রহমান ফারুক, যুবলীগ নেতা ডিটু, পিন্টু, মিজান, টগর, আবু সাঈদ পিন্টু,বুলবুল, সম্রাট, টুটুল, মোকাম, মনিরুল উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্মসম্পাদক তামিম, প্রচার সম্পাদক নবনির্বাচিত কাউন্সিলর জাইদুল, পৌর ছাত্রলীগের সম্পাদক মিডেল, যুগ্মসম্পাদক নাহিদ হাসান তমাল, কলেজ ছাত্রলীগের সোহাগ, কাফি, বাদশা, আলো, হাসান, ইছানুর, রুবেল, অপু, সৈকত, অভি, আলামিন, সজিব, রকি হাসান, কিবরিয়া রিজবী, নাজমুল, রানা, জুয়েল প্রমুখ। সন্ধ্যায় ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন
অপরদিকে আলমডাঙ্গা কালিদাসপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের উদ্যোগে ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। কালিদাসপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে কেক কেটে দিনটি পালন করেন। পরে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এক ৱ্যালি বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কালিদাসপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সম্পাদক জুয়েল রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল করিম, বাপ্পি, সহসভাপতি সুজন আহমেদ, রুবেল, যুগ্মসম্পাদক মামুন, আব্দুল্লাহ, রানা, জহুরুল, তুহিন, শাওন, আলমগীর, এনামুল হকসহ স্থানীয় ইউনিয় ছাত্রলীগের সকল নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।
দামুড়হুদা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, দামুড়হুদায় বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, কেক কাটাসহ নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। পৃথক স্থানে পৃথকভাবে নানা কর্মসূচি পালন করেছে দু পক্ষ। গতকাল সোমবার বিকেল ৩টার দিকে দামুড়হুদা কলেজ ছাত্রলীগের আয়োজনে চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের প্রশাসক দামড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মনজু ও চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিকের নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উপজেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। শোভাযাত্রা শেষে স্থানীয় ডাকবাংলো চত্বরে দামুড়হুদা কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক শাহীন মোল্লার সভাপতিত্বে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের প্রশাসক দামড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মনজু। প্রধান বক্তা ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিক। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের ১নং যুগ্মসম্পাদক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের ২নং যুগ্মসম্পাদক নতিপোতা ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল হক আজিজ, দামুড়হুদা উপজেলা যুবলীগ নেতা অ্যাড. আবু তালেব, মিরাজুল ইসলাম মিরাজ, নিশান তরফদার, মহসিন আলী, ছোট হযরত, জেলা ছাত্রলীগের ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ জোয়ার্দ্দার, চুয়াডাঙ্গা কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেক ও জেলা ছাত্রলীগ নেতা খালিদ মাহমুদ। উপস্থিত ছিলেন আ.লীগ নেতা আফজালুর রহমান বুলু, আব্দুল জব্বার, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, আমজাদ হোসেন, উপজেলা যুবলীগ নেতা সেলিম উদ্দিন বগা, জাহাঙ্গীর হোসেন, জাহিদুল মেম্বার প্রমুখ। আলোচনা শেষে কেক কাটার মধ্যদিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দামুড়হুদা কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্মআহ্বায়ক এমএ করিম।
সকাল ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ এবং জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পতাকা উত্তোলন শেষে এক বর্ণাঢ্য ৱ্যালি উপজেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। ৱ্যালি শেষে উপজেলা অডিটরিয়ামে দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জামিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল আলম ঝন্টু। বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহম্মেদ রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজেদুল বিশ্বাস মিঠু, দর্শনা পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম ববি, দর্শনা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি নাহিদ পারভেজ, সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জেল হোসেন তপু, চুয়াডাঙ্গা কলেজ ছাত্রলীগের দফতর সম্পাদক হাতেম আলী। উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব। ছাত্রলীগ নেতা কামরুজ্জামান রানা, রবিউল হক, আলী হোসেন, প্রমুখ। আলোচনা শেষে কেক কাটা হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহম্মেদ রিংকু।
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কেক কাটা, আলোচনাসভা ও আনন্দ ৱ্যালির মধ্যদিয়ে মেহেরপুরের পৃথক দুটি স্থানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে শহরের শহীদ ড. সামসুজ্জোহা নগর উদ্যানে ছাত্রলীগের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মেহেরপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন দোদুল জাতীয় পতাকা ও জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ.কে আজাদ সাগর দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন। পরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করা হয়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটার পর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগের যুগ্মআহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা, সহসভাপতি রাজিবুর রহমান মিন্টু, শহর ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফ শেখ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস শোভন, গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাসান রেজা সেন্টু, সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব হোসেন, মুজিবনগর ডিগ্রি কলেজের সভাপতি সোহাগ উর রহমান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক পরাগ হোসেন প্রমুখ। শেষে জেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ.কে আজাদ সাগরের নেতৃত্বে শহরে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দ ৱ্যালি বের করা হয়।
এদিকে বেলা সাড়ে ১২টায় মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সদর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি জুনায়েদ ইমতিয়াজ জুলফিকারের নেতৃত্বে পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে কেক কাটা ও আলোচনাসভা করা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক এমপি জয়নাল আবেদীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ গোলাম রসুল, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আলহাজ আসকার আলী, আওয়ামী লীগ নেতা আনারুল ইসলাম চেয়ারম্যান, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম আনন্দ, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কুদরুত-ই খোদা রুবেল, যুগ্মসম্পাদক তারিকুল ইসলাম লিখন, বারাদী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রিংকু, সাধারণ সম্পাদক নয়ন আহমেদ, জেলা আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগের আহ্বায়ক মাহফিজুর রহমান পোলেন, সদস্য সচিব রিংকু মাহমুদ, শহর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাকসুদুল আলম মিথেন প্রমুখ। পরে শহরে আনন্দ ৱ্যালি বের করা হয়।
গাংনী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গতকাল সোমবার দুপুরে ছাত্রলীগের জন্মদিনের কেক কাটা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে ছাত্রলীগ। দুপুর ১২টার দিকে মেহেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেনের বাস ভবনের সামনে পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সূচনা হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও কেক কাটা হয়। পরে একই স্থানে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। শেষে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের একটি ৱ্যালি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। অনুষ্ঠানে গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মকবুল হোসেন বলেন, ছাত্রলীগ আজ গৌরব ও ঐতিহ্য। দেশের ক্লান্তিকালে মূল দলের গুরুত্বপুর্ণ শক্তি হিসেবে কাজ করেছে ছাত্রলীগ। লেখাপাড়ার মাধ্যমে আলোকিত মানুষ গড়তে ছাত্রলীগকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নেও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের আরো বেশি সচেষ্ট হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আ.লীগ নেতা শহিদুল ইসলাম, উপজেলা আ.লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ষোলটাকা ইউপি চেয়ারম্যান আয়ুব আলী, তেঁতুলবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা বিশ্বাস, শহীদ স্মৃতি পাঠাগারের সহসভাপতি ইয়াছিন রেজা, যুবলীগ নেতা আল ফারুক, জেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সাইফুজামান শিপু, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ইমরান হাবিব, গাংনী ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রতন, সাধারণ সম্পাদক জুবায়ের হোসেন উজ্জ্বল, ছাত্রলীগ নেতা সাগর, সুমন, নাজমুল, জামিরুল, পিন্টু, তুষার, নাহিদ, ইন্টুরাজ, হিরোক প্রমুখ।
মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, সোমবার দুপুর ১২টার দিকে মুজিবনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকনের নেতৃত্বে মুজিবনগর উপজেলা চত্বর থেকে আনন্দ ৱ্যালি শুরু হয়। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুজিবনগর কমপ্লেক্স চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হেলালউদ্দীন লাবলু, সহসভাপতি আনিসুজ্জামান শুভ, বাগোয়ান ইউপি ছাত্রলীগের সভাপতি সোহাগ, সম্পাদক আকাশ, মোনাখালী ছাত্রলীগের সভাপতি রাজ্জাক ও মহাজনপুর ছাত্রলীগের সভাপতি ইউনুস আলীসহ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। ৱ্যালি ও পুস্পমাল্য অর্পন শেষে মুজিবনগর গণপূর্ত রেস্টহাউজ হলরুমে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতিসহ নেতৃবৃন্দ জন্মদিনের কেক কাটেন।