ঐক্যবদ্ধ হয়ে যুবলীগের সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে হবে

চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির পক্ষে ফুলেল শুভেচ্ছাকালে এমপি টগর
দর্শনা অফিস: চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজি আলী আজগার টগরকে। এমপি টগর মিষ্টিমুখ করিয়েছেন কমিটির আহ্বায়ক ও যুগ্মআহ্বায়কসহ সকলকে। গতকাল সোমবার রাত ৯টার দিকে চুযাডাঙ্গা জেলা যুবলীগের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ গাড়িবহরযোগে যান দর্শনা পৌর আ.লীগের কার্যালয়ে। এ সময় আ.লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাদর অভ্যর্থনা জানানো হয়। জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু, যুগ্মআহ্বায়ক ইউপি চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানসহ কমিটির নেতৃবৃন্দ এমপি আলী আজগার টগরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় এমপি টগর ও জীবননগর উপজেলা চেয়ারম্যান মিষ্টিমুখ করিয়েছেন যুবলীগের নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দের। পরে অনুষ্ঠিত হয় সংক্ষিপ্ত মতবিনিময়। এ সময় এমপি আলী আজগার টগর যুবলীগের নেতাকর্মীদের পরামর্শমূলক বক্তব্যকালে বলেন, যুবসমাজ হচ্ছে দেশ ও জাতির অন্যতম চালিকাশক্তি। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে যুগে যুগে যুবসমাজের ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি অবিসংবাদিত নেতা বাংলাদেশের স্থপতি বাঙালি জাতির মুক্তিদাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে যুবসমাজের রয়েছে অনেক ভূমিকা। এক সময়ের যুবলীগ নেতারা এখন জাতীয় পর্যায়ের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। দেশ পরিচালনায় তাদের রয়েছে অফুরন্ত অবদান। দেশ ও জাতির উন্নয়নে যুবলীগের কোনো বিকল্প নেই। যুবলীগ আমার প্রাণের সংগঠন। এ সংগঠনটি শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মার সাথে মিশে থাকবে অনন্তকাল। এ দেশের যুবসমাজ, ছাত্রসমাজ তথা সর্বস্তরের মানুষ প্রধানমন্ত্রী আ.লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আস্থাশীল। আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটি তাদের দায়িত্ব পালনে আন্তরিক থাকবে। নিষ্ঠার সাথে সকল কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন করবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ অমল, আ.লীগ নেতা আলী মুনসুর বাবু, জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির মধ্যে আহ্বায়ক ওবাইদুর রহমান চৌধরী জিপু, যুগ্মআহ্বায়ক জিল্লুর রহমান জিল্লু, সদস্য মতিয়ার রহমান মতি, অ্যাড. আবু তালেব, আজিজুর রহমান বাবু, শাহ আলম শরিফুল ইসলাম ছোট বাবু, আমজাদ হোসেন, আবুল হোসেন মিলন, গোলাম মোস্তফা লালা, আব্দুর রাজ্জাক, শেখ আসলাম আলী তোতা, জিয়াউদ্দিন বিশ্বাস, সোহেল রানা শাহীন, হযরত আলী, হাফিজুর রহমান কালু, খায়রুল বাসার শিপলু, সাদেকুর রহমান পলাশ, তরিকুল ইসলাম টুকুল, রফিকুল ইসলাম রাকু ও আসাদুজ্জামান সবুজ। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা শাহীন রেজা, তাফসির আহম্মেদ মল্লিক লাল, আলম হোসেন, মামুন, টুকুল, রণি, সুমন, লালন, শরীফুল, আনিস, আ. হান্নান ছোট, মামুন শাহ, হবা জোয়ার্দ্দার, অহিদুল ইসলাম, সোলায়মান কবির, ইকবাল হোসেন, সাজাহান মোল্লা, আমিরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান মিলন, হাফিজ মল্লিক, মহিবুল, ছাত্রলীগ নেতা রফিকুল ইসলাম ববি, মনির সরদার, হাফিজুর রহমান হাফিজ, আশরাফুল ইসলাম, ইমরান হোসেন বিপ্লব, মাফিজুর রহমান, জানিফ আহম্মেদ, নাহিদ পারভেজ, তোফাজ্জেল হোসেন তপু, আলামিন প্রমুখ।