শাকিলা ভিলেজের প্লট বুকিং রেজিস্ট্রি ও হস্তান্তর

আবাসন গড়তে বড় শহরের বাতাস পুরোদমে চুয়াডাঙ্গায়

 

স্টাফ রিপোর্টার: বড় শহরের বাতাস ছোট শহরেও প্রভাব ফেলে। চুয়াডাঙ্গায় এখন তার স্পষ্ট আলামত। বিশেষ করে আবাসনের ক্ষেত্রে বড় শহরের প্রভাব চুয়াডাঙ্গায় যেনো পুরোটাই পড়েছে। অট্টালিকা হাকিয়ে বিক্রি হচ্ছে বর্গফুট হিসেবে ফ্লাট, মোটা দাগের জমি কিনে প্লট করে বিক্রি? এও এখন রমরমা। চুয়াডাঙ্গা বাসটার্মিনালের অদূরবর্তী শাকিলা ভিলেজ নামের আবাসন তারই উদাহরণ।

জাহাঙ্গীর আলম কয়েক বছর আগে ঝিনাইদহ বাস টার্মিনালের অদূরে জমি কিনে সম্প্রতি আবাসন হিসেবে বিক্রি করতে ১৮টি প্লটে ভাগ করেছেন। কয়েক দিন ধরেই চলছিলো বুকিং। প্রথম দফা বুকিঙের ৪টি প্লট গতকাল সোমবার একযোগে রেজিস্ট্রি করে দেয়ার সাথে সাথে হস্তান্তরও করেন তিনি। ক্রেতাদের মধ্যে রয়েছেন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার, চুয়াডাঙ্গার ডিটি কনস্ট্রাকশনের অন্যতম স্বত্বাধিকারী ওয়ায়েচ কুরুনী টিটো ও দৈনিক মাথাভাঙ্গা সম্পাদক সরদার আল আমিন। উপস্থিত ছিলেন- এটিএন বাংলা প্রতিনিধি রফিক রহমান, মাথাভাঙ্গা পরিবারের হাসান আখতার সিদ্দিক পিন্টু, মনির হোসেন, মাসুম মণ্ডলসহ অনেকে। দ্বিতীয় দফা বুকিঙেরও তোড়জোড় চলছে বলে জানিয়েছেন জাহাঙ্গীর আলমের শাকিলা ভিলার প্লট বিক্রির অন্যতম দায়িত্বে নিয়োজিত সৌদি অটোর স্বত্বাধিকারী বাবু। তিনি বলেছেন, প্লট করে জমি বিক্রির রেওয়াজ চুয়াডাঙ্গায় আনেক আগে থেকে শুরু হলেও শাকিলা ভিলেজ নতুন করে সাড়া জাগিয়েছে। এছাড়াও কোর্টপাড়ায় জাহাঙ্গীর আলম হাকছেন অট্টালিকা। ফ্লাট বুকিং ও বিক্রি চলছে। ফ্লাট বিক্রিটা অবশ্য চুয়াডাঙ্গায় জাহাঙ্গীর আলমের জেটস ডেভেলপমেন্টই শুরু করেছে।

Leave a comment