জাল নোটপ্রবণ ৮ উপজেলা

স্টাফ রিপোর্টার: জালনোট প্রবণ এলাকা হিসেবে আটটি উপজেলাকে চিহ্নিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যার অধিকাংশই সীমান্তবর্তী।এ উপজেলাগুলো হচ্ছে- কক্সবাজারেরচকরিয়া, পাবনার ঈশ্বরদী, সাতক্ষীরার আশাশুনি, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, বরিশালের বাবুগঞ্জ, ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল, ময়মনসিংহের গফরগাঁও এবং জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল।
                জালনোট ধরা পড়ার পরিমাণের ওপর ভিত্তিকরে এ ‍উপজেলাগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরনির্বাহী পরিচালক দাসগুপ্ত অসীম ‍কুমার জানিয়েছেন।ক্ষেতলাল উপজেলায় প্রচুর জালনোট পাওয়ারতথ্য পেয়ে সব শাখা কার্যালয়কে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই বিষয়ক তথ্য পাঠাতে বলাহয়।তিনি বলেন, তারই পরিপ্রেক্ষিতে সারাদেশে আটটি উপজেলা চিহ্নিতকরা হয়েছে।
                এ আটটি উপজেলায় কী পরিমাণ জালনোটধরা পড়েছে, তা প্রকাশ করতে চায়নি বাংলাদেশ ব্যাংক।দেশের যেখানেই জালনোট ধরা পড়ুক, তাযাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক অথবা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে নিয়েআসা হয়। এসব উপজেলা থেকে সবচেয়ে বেশি জালনোট যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিআইডিরকাছে এসেছে।জালনোট ঠেকাতে এ আট উপজেলায় সচেতনতামূলককর্মশালা করা হচ্ছে বলে অসীম কুমার জানান।
                ক্ষেতলাল ও ‍আশাশুনিতে কর্মশালা ইতোমধ্যেহয়েছে। সহজে কীভাবে জালনোট চেনা যায়, কর্মশালায় তা সাধারণ মানুষকে দেখিয়েছেন কেন্দ্রীয়ব্যাংকের কর্মকর্তারা।