দামুড়হুদা মডেল থানার সেকন্ড অফিসারের বিরুদ্ধে মাদকসম্রাট ধরে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

 

স্টাফ রিপোর্টার : দামুহুদা মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই একরামুল হুসাইনের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা সদরের আকন্দবাড়িয়ার মাদকসম্রাট আবুল বাসার পাপ্পুকে কোনো কারণ ছাড়াই ধরে মোটা অঙ্কের অর্থবাণিজ্য করে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। তবে পুলিশ ধরার বিষয়টি শিকার করলেও অর্থের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।

জানা গেছে, গত বুধবার রাতে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের আকন্দবাড়িয়া গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে মাদক ও অস্ত্র মামলার আসামি মাদকসম্রাট আবুল বাসার পাপ্পু দুজন সহপাঠীকে নিয়ে দামুড়হুদার মুন্সিপুরে জনৈক আত্মীয়ের বাড়িতে দাওয়াত খেতে যায়। পূর্ব থেকে দামুড়হুদা মডেল থানার সেকেন্ড অফিসার এসা আই একরামুল হুসাইন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সেখানে অবস্থান নেন। পাপ্পুকে কোনো মামলা বা কি কারণে ধরেছে সে বিষয়ে পুলিশ কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়। অভিযোগ উঠেছে, অনেক দেনদরবার শেষে পাপ্পুর নিকট থেকে পুলিশ ৬০ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়ে তাকে ছেড়ে দেয় এবং বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য শাসিয়ে দেয়। ঘটনার পর থেকে এ নিয়ে আলোচনা সমালোচনা অব্যাহত রয়েছে। এ বিষয়ে এসআই একরামুল হুসাইনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি পাপ্পুকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও উৎকোচের বিষয়টি অশিকার করেছেন এবং বলেন আমি গাড়ির ওপর আছি পরে কথা বলব। বিষয়টি পুলিশ সুপার খতিয়ে দেখবেন বলে সচেতনমহল মনে করছেন।

Leave a comment