স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নৈশ প্রহরী মল্লিকের বিরুদ্ধে অফিসের ভেতরে পতিতা নিয়ে ফুর্তির অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাত ৮টার দিকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে ফুর্তির সময় স্থানীয় জনতা তাদের আটক করে। পরে টাকার বিনিময়ে তাদের ছেড়ে দেয়া হয় বলে গুঞ্জণ রয়েছে।
একাধিকসূত্র জানিয়েছে, চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার ঘোলদাড়ি গ্রামের আছির উদ্দিন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের নৈশ প্রহরী ছিলেন। মৃত্যুর পর তার ছেলে মল্লিক জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে মাস্টার রুলে একই পদে চাকরিতে যোগদান করেন। পরে মাঝে মধ্যেই তিনি বাইরে থেকে পতিতা ভাড়া করে অফিসে নিয়ে এসে ফুর্তি করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সর্বশেষ গত শুক্রবার পতিতা নিয়ে অফিসে ফুর্তি করার সময় বাস টার্মিনাল এলাকার স্থানীয় জনগণ তা দেখে ফেলে এবং তাদের আটক করে। পরে টাকার বিনিময়ে তাদের ছেড়ে দেয়া হয়। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় নানা গুঞ্জণ চলছে। শিক্ষা অফিসে এমন অসামাজিক ঘটনায় ধিক্কার জানিয়েছেন সচেতন অভিভাবক মহল।
তবে এ বিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রমেন্দ্রনাথ পোদ্দার জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। মল্লিক মাস্টার রুলে নৈশ প্রহরী পদে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে চাকরি করছে। ঘটনাটি জানলাম এবং বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।