সংখ্যাতত্ত্বে রিও অলিম্পিক

 

মাথাভাঙ্গা মনিটর: আগামী ৫ আগস্ট ব্রাজিলের রিও ডি জেনিরোতে শুরু হবে অলিম্পিকের আসর। দক্ষিণ আমেরিকার মাটিতে এটাই হবে অলিম্পিকের প্রথম আসর।

আসন্ন অলিম্পিকের ২০টি পরিসংখ্যান: ৭৫,০০,০০০ – টিকিট বিক্রির সংখ্যা। ৮০,০০০- অলিম্পিক ভিলেজের চেয়ার সংখ্যা। ৭৮,০০০- মারাকানা স্টেডিয়ামের দর্শকধারণ ক্ষমতা। এই স্টেডিয়ামেই অনুষ্ঠিত হবে উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান। ৬০,০০০- প্রতিদিন অলিম্পিকের ভিলেজের ডাইনিং হলে খাওয়া যাবে। ৫০,০০০০- রিও’তে আসা দর্শনার্থী সংখ্যা। ২৫,০০০- আসন্ন রিও অলিম্পিক কভার করা সাংবাদিক সংখ্যা। ১৭,০০০- অলিম্পিকের অ্যাথলেট ও অফিসিয়াল সংখ্যা। ৪০০- অলিম্পিক ফুটবল প্রতিযোগিতায় বল ব্যবহারের সংখ্যা। ২০৬- আসন্ন রিও অলিম্পিকের অংশগ্রহণকারী দেশের সংখ্যা। ৬১- রিওতে বসবাসকারীদের উপড় সম্প্রতি পরিচালিত এক পরিসংখ্যানের সংখ্যা যারা মনে করছেন গেমসটি খুবই ভাল হবে। ২৭ শতাংশ সন্দিহান। ৩১-অলিম্পি ভিলেজে তৈরি করা টাওয়ার ব্লক। গেমস শেষে ৩৬০৪ এপার্টমেন্ট বিক্রি করা হবে। ১০ মাইল (১৬ কিলোমিটার)- গেমসকে সামনে রেখে আন্ডারগ্রাউন্ড মেট্রো সিস্টেমের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। গেমসের জন্য সর্ব বৃহৎ প্রকল্প ৭- রাগবিতে সাত দলে খেলোয়াড় সংখ্যা। অলিম্পিক গেমসে প্রথমবার হতে যাওয়া ইভেন্টে। ৫- জাম্বো জেট সংখ্যা, যা ডাইনিং হলে অনায়াসে ফিট করা যাবে। ৪- ইভেন্টের জন্য পুরো রিওতে চারটি জোন বা এলাকা: ব্যারা ডা টিজুকাতে অলিম্পিক পার্ক, দিওদোরো, কোপাকাবানা বিচ এবং উত্তরাংশে মারাকানা ও অলিম্পিক স্টেডিয়াম। ১-সদস্য হওয়া সত্বেও অলিম্পিক ব্যানারে আসন্ন আসরটি বর্জন করা দেশ। ০- অলিম্পিকে কোন মেডেলই পায়নি ব্রাজিল ফুটবল দল।

Leave a comment