স্টাফ রিপোর্টার: অষ্টম জাতীয় পে স্কেলে অসন্তুষ্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা। নতুন গেজেট অনুযায়ী ৪০ হাজার প্রধান শিক্ষক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে দাবি তাঁদের।অবিলম্বে শিক্ষকদের গেজেটেড মর্যাদাসহ বেতন নির্ধারণের মাধ্যমে এ জটিলতা দূর করা না হলে আবারও আন্দোলনে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতি।
শনিবার সমিতির কেন্দ্রিয় যুগ্ন আহবায়ক স্বরুপ দাস বলেন ২০১৪ সালে প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা এবং সহকারী শিক্ষকদের এক ধাপ বেতন বৃদ্ধির ঘোষণা দেওয়া হয়। প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা দেওয়ার কারণে ২০১৪ সালের ৯ মার্চ থেকে তাঁদের টাইম স্কেল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে তাদের বেতন নির্ধারনে সমস্যা দেখা যায়। তাই আমরা আগামী ২১ এপ্রিল বেলা ৩টাই সারা দেশে মানববন্ধন ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারকলিপির মাধ্যমে আমরা আমাদের সমস্যা তুলে ধরব।
তারা বলেন, দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদার পর বেতন নির্ধারণে জটিলতা দূর করতে প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার আবেদন ও বৈঠক করা হয়েছে। কিন্তু মন্ত্রণালয়ের অনীহার কারণে সমস্যার সমাধান হয়নি। এ নিয়ে দুই মন্ত্রণালয়ের কাজ চিঠি চালাচালির মধ্যেই সীমাবদ্ধ রয়েছে।