সকাল-সন্ধ্যার বিড়ম্বনা শেষ : চুয়াডাঙ্গা বদরগঞ্জের এমরানের উদ্ভাবন
স্টাফ রিপোর্টার: রাত্রিকালীন নিরাপত্তার জন্য সিকিউরিটি লাইট এবং ল্যাম্পপোস্টে বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই যেমন শহরকে আলোকিত করার জন্য বৈদ্যুতিক থাম্বাতে, দোকান-পাট, বিলবোর্ড এবং গ্রামের বাজার গুলোতেও নিরাপত্তার জন্য বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবহার চোখে ধরার মতো। সেই সাথে আবার বিদ্যুত অপচয়ের আশঙ্কাও বেড়ে চলেছে। সময়মতো বা সূর্যোদয়ের পর পরই বাতিগুলো বন্ধ করা আমদের কারোরই ঠিকঠাক হয়ে ওঠে না। ফলে বিদ্যুতের অপচয়ের সাথে সাথে মাসের শেষে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত বিলের টাকা। আবার কর্মব্যস্ততার মাঝে সন্ধ্যায় বাতিগুলো জ্বালাতেও ভুলে যাই। সকাল-সন্ধ্যার এ বিড়ম্বনা দূর করতে উদ্ভাবিত হয়েছে অটো সুইচ। চুয়াডাঙ্গা বদরগঞ্জ বাজারের আরসি সাইন্স ক্লাবের পরিচালক আরসি এমরান এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী অটো সুইচটি বৈদ্যুতিক বাতির সাধারণ সুইচের বিকল্প সুইচ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দিনের আলো পড়ে এমন স্থানে সুইচটি স্থাপন করলে তা একটি স্বয়ংক্রিয় সুইচে পরিণত হয়। ফলে সূর্যোদয়ের সময় সুইচটি বাতিটিকে নিভিয়ে এবং সূর্যাস্তের সাথে সাথে বাতিটিকে জ্বালিয়ে দেয়। এ অটো সুইচটির দাম ধরা হয়েছে ২৫০ টাকা।