পল্লি বিদ্যুতের উটকো কবে দূর হবে?

 

দামুড়হুদা অফিস: অন্যের বাড়ির দোরগোড়ায় বছরের পর বছর পড়ে থাকা পল্লি বিদ্যুতের বিদ্যুত পোলের যন্ত্রণা সইতে না পেরে গতকাল সকালে ভুক্তভোগীরা ক্ষোভের সুরে বললেন, পল্লি বিদ্যুতের এ উটকো কবে দূর হবে?

জানা গেছে, দামুড়হুদা দশমীর বাসিন্দা আলতাফ হোসেন ও সাংবাদিক তাছির আহমেদের বাড়ির প্রবেশ দ্বারে পল্লি বিদ্যুতের একটি বিদ্যুত পোল প্রায় ৭/৮ ব্ছর ধরে পড়ে রয়েছে। বিদ্যুত অফিসের অবহেলা ও গাফিলতির কারণে পোলটি স্থানান্তর না করায় এ দু পরিবারের নানা ভোগান্তি সইতে হচ্ছে। আলতাফ হোসেন তার নিজ জমিতে ফলানো ফসল ঘরে তুলতে এ পোলের জন্য তাকে বাড়তি টাকা গুনতে হয়। গতকাল পাউয়ারটলিযোগে পাট ও পাঠকাঠি এ পোলের জন্য বাড়িতে প্রবেশ করাতে না পেরে সাংবাদিক ডেকে ক্ষোভ মিশিয়ে দুঃখের সাথে বললেন, এ উটকো কবে দূর হবে। দশমী মসজিদের ইমান হাফেজ মো. মহাসীন আলী ও সাংবাদিক হাফিজুর রহমান জানান, রড সিমেন্টর ঢালাই দিয়ে তৈরি এ চারকোনা পোলগুলো দুর্বল হয়ে যাওয়ার কারণে দশমীর প্রায় সব স্থান থেকে ৭/৮ বছর আগে নতুন পোল পুতে বদল করা হয়। আর পুরাতন পোলগুলো স্থানান্তর না করে এভাবে রাস্তার ধারে ফেলে রাখা হয়।

পল্লি বিদ্যুতের চুয়াডাঙ্গা জোনাল অফিসের ডিজিএম সঞ্জিব কুমার রায়ের সাথে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পল্লি বিদ্যুতের পড়ে থাকা বিদ্যুত পোল কারো কোনো অসুবিধা সৃষ্টি করলে অবশ্যই সেটি স্থানান্তর করা হবে।