বেগমপুর প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের সড়াবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী নিয়োগে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠেছে। স্বজনপ্রীতির নেপথ্যে আছে মোটা অঙ্কের অর্থবাণিজ্য। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে বিভিন্ন দপ্তরে করা হয়েছে অভিযোগ।
অভিযোগে জানাগেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের সড়াবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম নৈশপ্রহরী নিয়োগের লক্ষ্যে গত ৭ জুন বেলা ১১টায় বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় নিয়োগ পরীক্ষা। অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফাতরুজ্জামান ও প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম স্বজনপ্রীতি করে পছন্দের প্রার্থী আতিয়ার রহমানের ছেলে বিল্লাল হোসেনকে বেশি নম্বর দিয়ে প্রথম করিয়েছেন। প্রথম করার পেছনে নাকি রয়েছে অগ্রীম ৩ লাখ টাকা অর্থবাণিজ্য। এ ধরনের অভিযোগ তুলে ৪র্থ নম্বর প্রার্থী সড়াবাড়িয়া গ্রামের দবির উদ্দিনের ছেলে মো. ফায়জুর রহমান গত ৮ জুন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক বরাবর অবৈধ নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে অভিযোগ করেন।এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের সভাপতি ফাতরুজ্জামান ও প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম অর্থবাণিজ্যের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, অভিযোগ যে কেউ দিতেই পারে। সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পরীক্ষা নিয়ে বিল্লাল হোসেনকে প্রথম, ইব্রাহীমকে ২য় ও রাকিবুল হাসানকে তৃতীয় করে ফলাফল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট পাঠানো হয়েছে।