এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ জন
স্টাফ রিপোর্টার: এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার রেকর্ড গড়েছে।পাসের হার ও জিপিএ-৫ সব কিছুতেই অতীতের রেকর্ড ভেঙেছে এবারের ফল। গতকাল সববোর্ডের ফল একযোগে প্রকাশিত হয়। এবার ৮টি সাধারণ বোর্ডসহ ১০টি বোর্ডেরপরীক্ষায় মোট ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করে১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৩১ জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৪ ভাগ। যা গত বছরের চেয়ে ২ দশমিক ৩১ ভাগবেশি। গত বছর পাসের হার ছিলো ৮৯ দশমিক ৩ ভাগ। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে রেকর্ড সংখ্যক ১লাখ ৪২ হাজার ২৭৬ জন। পাসের হারও জিপিএ-৫’র ক্ষেত্রে এবার মেয়েদের চেয়েছেলেরা ভালো করেছে। গতবারের চেয়ে এ সংখ্যা ৫১ হাজার ৫০ বেশি। ২০১৩ সালেজিপিএ-৫ পেয়েছিলো ৯১ হাজার ২২৬ জন শিক্ষার্থী। শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলামনাহিদ গতকাল সকাল ১০টায় ২০১৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ওসমমানের পরীক্ষার ফলের কপি গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলেদেন।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ড: এবার ঢাকা শিক্ষাবোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয়া ৩ লাখ ৪৪ হাজার৯০৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩ লাখ ২২ হাজার ৮১৯ জন উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ১লাখ ৬১ হাজার ৭২৩ জন ছাত্র এবং ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী।রাজশাহীবোর্ড:পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিলো ১ লাখ ২৩ হাজার ১৮২ জন। উত্তীর্ণ হয় ১লাখ ১৭ হাজার ৬৯৩ জন। এর মধ্যে ৬১ হাজার ১৬৮ জন ছাত্র এবং ৫৬ হাজার ৫২৫ জনছাত্রী।কুমিল্লা বোর্ড: কুমিল্লা বোর্ডে ১ লাখ ৪৫ হাজার ১৩ জনপরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১ লাখ ২৯ হাজার ৮৬৮ জন। এর মধ্যে ৬০ হাজার৬০০ জন ছাত্র এবং ৬৯ হাজার ২৬৮ জন ছাত্রী।যশোর বোর্ড:যশোরবোর্ডে ১ লাখ ২৯ হাজার ৮৪২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৭ জনউত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ৬০ হাজার ৯৭২ জন ছাত্র এবং ৫৮ হাজার ১২৫ জন ছাত্রী।চট্টগ্রামবোর্ড: এ বোর্ডে ৯২ হাজার ১২৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ হাজার ৯৪৬ জনউত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ৩৯ হাজার ৬১২ জন ছাত্র এবং ৪৪ হাজার ৩৩৪ জন ছাত্রী।বরিশালবোর্ড:এ বোর্ডে ৭০ হাজার ৪৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৩ হাজার ৫৪৩ জনউত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ৩১ হাজার ৮৬১ জন ছাত্র এবং ৩১ হাজার ৬৮২ জন ছাত্রী।সিলেটবোর্ড:এ বোর্ডে ৬৮ হাজার ২৪৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ হাজার ৭৫০ জনউত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ২৭ হাজার ৩৯৯ জন ছাত্র এবং ৩৩ হাজার ৩৫১ জন ছাত্রী।দিনাজপুরবোর্ড:এ বোর্ডে ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৬৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ লাখ ১০হাজার ৪৫৮ জন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। এর মধ্যে ৫৬ হাজার ৩৪২ জন ছাত্র এবং ৫৪হাজার ১১৬ জন ছাত্রী।মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড:এবার মাদরাসাশিক্ষাবোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২ লাখ ৩৯ হাজার ৭৬৫ জনপরীক্ষার্থী। মোট উত্তীর্ণ হয় ২ লাখ ১১ হাজার ২০৩ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ১০হাজার ৯৩৬ জন ছাত্র এবং ১ লাখ ২৬৭ জন ছাত্রী।কারিগরি শিক্ষা বোর্ড: এ বছর কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এসএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় অংশনেয় ১ লাখ ২ হাজার ৪২৩ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ৮৩ হাজার ৯৫৪ জন উত্তীর্ণহয়। এদের মধ্যে ৬১ হাজার ৩৪৮ জন ছাত্র এবং ২২ হাজার ৬০৬ জন ছাত্রী।
চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬২ জন ছাত্র ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৩৯ জন ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। ভি.জে উচ্চ বিদ্যালয়ে অকৃতকার্য হয়েছে ১১জন ও অনুপস্থিত ছিলো ৮জন ছাত্র। অপরদিকেসরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে অকৃতকার্য হয়েছে ৬ জন ও অনুপস্থিত ছিলো ১জন ছাত্রী।
এদিকে২০১৩ সালে এসএসসি পরীক্ষায় চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ২০ জন ছাত্র জিপিএ-৫ ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় জিপিএ-৫ পেয়েছিলো ৪৯ জন ছাত্রী।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে ২৫১জন ছাত্র পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ৬২জন ছাত্র, এ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১১৯ জন, এ-পেয়েছে ৩৪জন, বি পেয়েছে ১৩জন ও সি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ জন।
চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০১৪ সালে ১৯৩ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৯ জন, এ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১১০ জন, এ-পেয়েছে ২৫ জন, বি পেয়েছে ৯ জন ও সি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ জন।
চুয়াডাঙ্গা একাডেমী থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে মাত্র একজন ছাত্র। ৭৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৬৪ জন। এরমধ্যে এ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৪ জন, এ- পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ২১ জন, বি পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৪জন ও সি গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৪ জন। পরীক্ষায় ১২ জন ছাত্র অকৃতকার্য হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফেরদৌস আরা ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহফুজুল হোসেন জানান, বিদ্যালয়ের এ ফলাফলে তারা দুজনেই অসন্তুষ্ট। শতভাগ শিক্ষার্থী উর্ত্তীণ হলে তারা দুজনেই খুশি হতেন।
এদিকেচুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সদ্য বিদায়ী সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শরীফ উদ্দিন জানান, ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ফলাফলে তিনি সন্তুষ্ট। কারণ ২০১৩ সালে মাত্র ২০জন ছাত্র জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছিলো। পরবর্তীতে কঠোর অনুশীলনের মাধ্যমে এবার ভালো ফলাফল পেয়েছি।
চুয়াডাঙ্গা একাডেমীর প্রধান শিক্ষক সুকেশ কুমার বিশ্বাস জানান, বিদ্যালয়ের এ ফলাফলে তিনি মোটেও সন্তুষ্ট নন।
সরোজগঞ্জ প্রতিনিধি জানিয়েছেন, চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র থেকে এবার ১১টি বিদ্যালয় থেকে ৬৬৬ ছাত্রছাত্রী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৬৩৭ জন অকৃতকার্যহয়েছে ২৯ জন।সরোজগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৬১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১৬০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন।ছাদেমান নেছা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৪৪ জন ছাত্রী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ৪২ জন।আলিয়ারপুর আজিজ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১১৪ জন ছাত্রছাত্রী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১১৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন।কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩২ জন।তিওরবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৪৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।খাড়াগোদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৫৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫৫ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।তিতুদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে থেকে ৬০ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন।গিরিশনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৯ জন থেকে ৩৬ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন।ডিঙ্গেদহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩৩ পাস করেছে জিপিএ-৫পেয়েছে ২ জন। শ্রীকোল-বোয়ালিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪১ জন পাস করেছে ৩৭ জন।মহাম্মদজমা ডিএসএস মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩২ জন পরীক্ষীর্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৫ জন।ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৬৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৭ জন। অকৃতকার্য হয়েছে ১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। এমএ বারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৩৫ জনের মধ্যে ১২০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। সীমান্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৬ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে। এ গ্রেড পেয়েছে ১২ জন। কোটালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৫১ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে,আলমডাঙ্গায়শতভাগ পাস করেছে ৪টি বিদ্যালয়। সর্বাধিক ২৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে আলমডাঙ্গা মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়। আলমডাঙ্গা বহুমুখি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৬৩ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ জন।আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৬০ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন।ঘোষবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪২ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। কাঁটাভাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫০ জন। আইলহাস লক্ষ্মীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫২ জনই পাস।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। তিয়রবিলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। খাসকররা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। বেলগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৯ জন।কায়েতপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩২ জন।ভাংবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ জনের মধ্যে ৫৮ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। ঘোলদাড়ি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৭ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। হাটবোয়ালিয়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৪ জনের মধ্যে ১০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। বাদেমাজু বাদল রশিদ স্মৃতি একাডেমীর ৩৪ জনের মধ্যে ২৯ জন।এনায়েতপুর বাড়াদি আঃ মীঃ মাঃ বিদ্যালয়ে ৪৮ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৪৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন। ওসমানপুর-প্রাগপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৩৭ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। সিএইচআর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১০৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১০৪ জন। গোকুলখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১২৫ জন শিক্ষাথীর মধ্যে ১০৭ জন পাস করেছে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। মুন্সিগঞ্জ একাডেমীর ৯৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৩ পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ জন। নাগদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৭ জন। পাঁচকমলাপুর আলিয়াটনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ভোগাইল বগাদি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৫৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। বড়গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৯ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬০ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। জেসিবি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২৩। কুমারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬৭ জন।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। বশিরা মালিক ডাউকি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ২২ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৪ জন। বটিয়াপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৩ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।ভোদুয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২৬ জনের মধ্যে২২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাঁচলিয়া জামাল উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শতভাগ পাস করেছে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।সেবাবাগ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৪৮ জন শতভাগ পাস করেছে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। হাড়োকান্দি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৪৬ জন। পাস করেছে ৪৩ জন। জিপিএ পেয়েছে ৩ জন। জেএস মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৪২ জন। পাস করেছে ৩৪ জন। হারদী মীর সামসুদ্দীন আহাম্মদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ১০০ জন। পাস করেছে ৮৪ জন। জিপিএ পেয়েছে ২জন। পাইকপাড়া জনকল্যাণ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ১১৪ জন। পাস করেছে ১০৩ জন। জিপিএ পেয়েছে ৩ জন। এরশাদপুর একাডেমীতে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৫৩ জন। পাস করেছে ৫০ জন। জিপিএ পেয়েছে ১ জন। খাসকররা নিম্নমাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ১৮ জন। পাস করেছে ১৫ জন। ঘোলদাড়ি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ২৬ জন। পাস করেছে ২০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। জামজামি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৩৬ জন। পাস করেছে ৩৪ জন। হাটবোয়ালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৪০ জন। পাস করেছে ৩৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। এম সবেদ আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৫০ জন। পাস করেছে ৪৮ জন।সৃজনী মডেল মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠ থেকে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৩৭ জন। পাস করেছে ৩১ জন।আসমানখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ১৪৩ জন। পাস করেছে ১৩১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। মুন্সিগঞ্জ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ৮৮ জন। পাস করেছে ৭৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। সপ্তগ্রাম নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিয়েছিলো ২০ জন। পাস করেছে ২০ জন। উপজেলায় ১০টি মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ২৪৫ জন। পাস করেছে ২০৩ জন। আলমডাঙ্গা সিদ্দিকিয়া আলিম মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ২৩ জন। পাস করেছে ২০ জন। ওসমানপুর-প্রাগপুর ফাজিল মাদরাসায়ায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ৩৯। পাস করেছে ৩৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। কাবিলনগর আলিম মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ১০ জন। পাস করেছে ৭ জন। নওলামারি আলিম মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ২৫ জন। পাস করেছে ১৬ জন। শ্যামপুর দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ৫৬ জন। পাস করেছে ৫৩। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। বড়গাংনী দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ৩৫ জন। পাস করেছে ৩৩ জন। ভাংবাড়িয়া দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ১২ জন। পাস করেছে ১০ জন। কে ইউপি দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ৮ জন। পাস করেছে ৭ জন। বকশিপুর দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ১৫ জন। পাস করেছে ৬ জন। নতিডাঙ্গা দাখিল মাদরাসায় পরীক্ষা দিয়েছিলো ২২ জন। পাস করেছে ১৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
দামুড়হুদা অফিস জানিয়েছে, দামুড়হুদা উপজেলায় চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ২৯টি বিদ্যালয়ের ১ হাজার ৭১৫ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১ হাজার ৫৭০ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬ জন শিক্ষার্থী। দামুড়হুদা পাইলট বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২০ জন, কেরু উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০ জন, কানাইডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। কারিগরি শিক্ষাবোর্ড (ভোকেশনাল) থেকে ১৯১ জনের মধ্যে পাস করেছে ১৭১ জন।দামুড়হুদা পাইলট মডেল হাইস্কুল থেকে ১০ জন, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। অপরদিকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো ৩৭৩ জন পরীক্ষার্থী এরমধ্যে পাস করেছে ৩৩৩ জন, আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ জন।
ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি জানিয়েছেন,কার্পাসডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষার্থী সংখ্যা ৬৩ জন পাস করেছে ৫৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।কার্পাসডাঙ্গা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪৩ জন। কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ জন পরীক্ষার্থী মধ্যে ৭৭ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন।কুড়ুলগাছি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬৯ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৬৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।সদাবরী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৮ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৫ জন পাস করেছে। কানাইডাঙ্গা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৬ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৩২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন।ঠাকুরপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩৪ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৩৩ জন। তালসারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৭ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ১৩ জন পাস করেছে। নাটুদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮৩ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
অপরদিকে কার্পাসডাঙ্গা হাদিকাতুল বালিকা উলুম মাদরাসার ৫৫ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৫০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।কার্পাসডাঙ্গা ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসার ৪২ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ৩৮ জন পাস করেছে। জগন্নাথপুর বালিকা দাখিল মাদরাসার ৩৬ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ২৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।কুড়ুলগাছি দাখিল মাদরাসার ৩২ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৩০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।বুইচিতলা বড়বলদিয়া দখিল মাদরাসার ৪৯ জন পরীক্ষার্থীদের মধ্যে পাস করেছে ৪৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন।
জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, উপজেলার ২৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৬টি ভোকেশনাল ও ৭টি মাদরাসা থেকে এবার এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় এবার সর্বাধিক ১০৪ জন ছাত্রছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে। জীবননগর উপজেলা থেকে এবার ১ হাজার ১০৯ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১ হাজার ৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪ জন। এর মধ্যে হাসাদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় সর্বাধিক ৯টি জিপিএ-৫ পেয়ে উপজেলার শীর্ষে অবস্থান করছে। রায়পুর, মিনাজপুর, হাসাদাহ বালিকা ও হাজি মনির হোসেন মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবার শতভাগ পাস করেছে। এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় ৩২৫ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫১ জন। সর্বাধিক ১৭টি জিপিএ-৫ পেয়ে উপজেলার শীর্ষে অবস্থান করছে জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়। দাখিল পরীক্ষায় ৭টি মাদরাসা থেকে ২২৫ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২১৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। সর্বাধিক ৬টি জিপিএ-৫ পেয়ে হাসাদাহ মডেল ফাজিল মাদরাসা এবার উপজেলার শীর্ষে অবস্থান করছে।
এসএসসিতে জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৭৮ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন। হাসাদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৫৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ জন। মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৯ জন। উথলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৯ জন। উথলী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৭৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৬৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। আন্দুলবাড়িয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৪৬ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। আন্দুলবাড়িয়া বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৯৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৭৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। রায়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয থেকে ৩০ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাসের রেকর্ড গড়েছে। কাশিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। ধোপাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৬০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। করতোয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। শাপলাকলি আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ জন। বিসিকেএমপি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। গয়েশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৭১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৬১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। মিনাজপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩৩ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। শাহাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪১ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪০ জন। হাসাদাহ মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ২২ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।হাজি মনির হোসেন মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৬ জন পরীক্ষা দিয়েশতভাগ পাস করেছে।আলীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২৬ জন। পাঁকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ১৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১১ জন। সিংনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৪ জন ও কাশেম আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৬২ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় থেকে ৬৫ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৬ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। জীবননগর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৮৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৪ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। হাসাদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৩৯ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২০ জন। মনোহরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪৮ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। উথলী মাধ্যমিক বিদ্যালয়থেকে ৫০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন ও মিনাজপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে ৪০ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন।
দাখিল পরীক্ষায় জীবননগর উপজেলা আলিম মাদরাসা থেকে ৪৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। হাসাদাহ মডেল ফাজিল মাদরাসা থেকে ৪৯ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৪৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। মাধবপুর ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ৩০ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে। সেনেরহুদা জান্নাতুল খাদরা দাখিল মাদরাসা থেকে ৩৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৩৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। নিধিকুণ্ডু-বাড়ান্দি দাখিল মাদরাসা থেকে ২৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২২ জন। পাঁকা দারুস সালাম দাখিল মাদরাসা থেকে ২৩ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ২২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন ও আন্দুলবাড়িয়া আশরাফিয়া দাখিল মাদরাসা থেকে ১৯ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১৫ জন।
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, মেহেরপুর সদর উপজেলার ৩৯টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এক হাজার ৯১৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষার মধ্যে পাস করেছে এক হাজার ৭৩২ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৪ জন। মেহেরপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪১ জন ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে, ৩৯ জন ছাত্র জিপিএ-৫ পেয়ে মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয় থেকে এবং জিনিয়াস ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ৩৮ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২১ জন জিপিএ-৫সহ শতভাগ পাস করেছে।
গাংনী প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুর জেলার মধ্যে সবচেয়ে বেশি জিপিএ-৫ পেয়েছে গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির ২০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে একজন অকৃতকার্য হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১৭ জন। ভোকেশনালে ওই প্রতিষ্ঠানের আরো ২০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
জিপিএ-৫’র দিক থেকে গাংনী উপজেলায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সন্ধানী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯ জন। প্রতিষ্ঠানটির ৮৫ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভাটপাড়া (কষবা) মাধ্যমিক বিদ্যালয়। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ জন। প্রতিষ্ঠানটির ৬৪ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।
১৪ জন জিপিএ-৫ পেয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে গাংনী পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়টির ৩৯ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে। বামন্দী-নিশিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ রয়েছে পঞ্চম স্থানে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ জন। ১১৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ১১১ জন।৯ জন করে জিপিএ-৫ পেয়ে যৌথভাবে ৬ষ্ঠ স্থানে রয়েছে রায়পুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বাঁশবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মিকুশিস মাধ্যমিক বিদ্যালয়। শতভাগ পাস করেছে জোতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, এইচএমএইচভি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, ভোমরাদহ-ধর্মচাকী মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ ২০টি প্রতিষ্ঠান।
গাংনী পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ২৯ জনে পাস করেছে ২৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। জোড়পুকুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৫ জনে পাস করেছে ৭৪ জন। ৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। আড়পাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪ জনে পাস করেছে ৪৩ জন। ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। ধানখোলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। ধলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৩ জনে পাস করেছে ৪০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। বিটিডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৭ জনে পাস করেছে ১৬ জন।
এদিকে দাখিল পরীক্ষায় গাংনী সিদ্দিকিয়া সিনিয়র (আলিম) মাদরাসা কেন্দ্রে ২০৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ২০০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ জন। পাসের হার গাংনী সিদ্দিকিয়া সিনিয়র (আলিম) মাদরাসায় ২৫ জনে ২৪ জন পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন।
মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মুজিবনগর উপজেলায় ১৪টি বিদ্যালয়ে শতকরা পাসের হার ৮৮ দশমিক ৬১ ভাগ। ২২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।পরীক্ষার্থী ছিলো ৮০৮ জন। পাস করেছে ৭১৬ জন।মুজিবনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৭ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ জন। বাগোয়ান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১০ জনের মধ্যে পাস করেছে ১০০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন।দারিয়াপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৩ জনের পাশ করেছে ৪৮ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।দারিয়াপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ৪৭ জনের মধ্যে পাস করেছে ৪৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। কোমরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭২জনের মধ্যে পাস করেছে ৬২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। মহাজনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৭৫ জনের মধ্যে পাস করেছে ৭৩ জন। আনন্দবাস এমএম একাডেমী ৬২ জনের মধ্যে পাস করেছে ৫০ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। জয়পুর তারানগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৫৫ জনের মধ্যে পাস করেছে ৫৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিবপুর ৫৫ জনের মধ্যে পাস করেছে ৫৪ জন। মুজিবনগর আম্রকানন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাস করেছে ৬৫ জনের মধ্যে ৫৫ জন। মোনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৩১ জনের মধ্যে ২৩ জন। আনন্দবাস মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ১৬ জনের মধ্যে ৬ জন। গোপালনগর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে ২৬ জনের ২১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। নাটুদাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৮৪ জনের মধ্যে ৭৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন।
ঝিনাইদহ অফিস জানিয়েছে, ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় যুগ্মভাবে যশোর বোর্ডে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে। তাদের পাসের হার শতভাগ। ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ ও খুলনা মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল যুগ্মভাবে যশোর বোর্ড সেরা হয়েছে।ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের পাশাপাশি ঝিনাইদহের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও ভালো ফলাফল অর্জন করেছে। ঝিনাইদহ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের ২২৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৮১ জন ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৩৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৯০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
মহেশপুরপ্রতিনিধি জানিয়েছেন, মহেশপুর উপজেলার ৪টি পরীক্ষা কেন্দ্রে মধ্যে মহেশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪জন,খালিশপুর বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৪৪জন,মহেশপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে ৩৫জন,সামছুদ্দীন সরদার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১১জন,প্রগতি বিদ্যনিকেতন যাদবপুরে ১০জন,শ্যামকুড় কেন্দ্রে ২৫জনসহ আরো অন্যান্য বিদ্যালয়ে মোট ১৯৮জন জিপিএ ৫ পেয়েছে। এর মধ্যে মহেশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়,খালিশপুর বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়,মহেশপুর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়,ছামছুদ্দিন সরদার মধ্যমিক বিদ্যালয়,যাদবপুর প্রগতি বিদ্যানিকেত ও গাজীরন নেছা বালিকা বিদ্যালয়ে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করে শীর্ষে রয়েছে।