অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ার কারণে চুয়াডাঙ্গায় নারী নির্যাতনের হার বেশি
স্টাফ রিপোর্টার: অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ার কারণে চুয়াডাঙ্গা জেলায় নারী নির্যাতনের হার বেশি। চুয়াডাঙ্গা জেলা লোকমোর্চা এ দাবি করে বলেছে, নানা অসঙ্গতির কারণে সরকারি সেবা ও সুবিধা সমূহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে ঠিকভাবে পৌঁছায় না।
সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সাথে মতবিনিময়সভায় লোকমোর্চা সভাপতি অ্যাড. আলমগীর হোসেন পিপি নির্যাতিত নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় ও সরকারি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সেবার মানন্নোয়নে লোকমোর্চার উদ্যোগসমূহ তুলে ধরতে গিয়ে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ওয়েভ ফাউন্ডেশনের সহায়তায় সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত জেলার স্থানীয় নারগরিকদের নিয়ে গঠিত সামাজিক সংগঠন লোকমোর্চা ২০০৪ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। সব সময়ই স্থানীয় পত্রিকার সহযোগিতা পেয়ে আসছে লোকমোর্চা। সহযোগিতার ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে লোকমোর্চার কাজের ক্ষেত্রসমূহও তুলে ধরা হয়।
লোকমোর্চা সভাপতির সভাপতিত্বে ওয়েভ ফাউন্ডেশনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে অনুষ্ঠিত মতবিনিময়সভায় স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন লোকমোর্চার সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম সনি। অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আঞ্চলিক ও স্থানীয় সংবাদপত্রের সম্পাদকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সরদার আল আমিন, অ্যাড. তছিরুল আলম মালিক ডিউক, রুহুল আমিন রতন ও মানিক আকবর। বক্তারা লোকমোর্চার কর্মকাণ্ডকে প্রশংসা করে তাদের কার্যক্রম আরো গতিশীল করার আহ্বান জানিয়ে সহযোগিতার ধারা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন। বক্তব্য দেন জীবননগর উপজেলা লোকমোর্চার সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, জেলা লোকমোর্চার সহসভাপতি রাশিদুল ইমলাম জোয়ার্দ্দার, সদর উপজেলা লোকমোর্চা সভাপতি সহিদুল হক বিশ্বাস, মতবিনিময়সভায় জীবননগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান উপজেলা লোকমোর্চার সাধারণ সম্পাদক আব্দুল লতিফ অমল, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর বেগম, দৈনিক মাথাভাঙ্গার বার্তা সম্পাদক আহাদ আলী মোল্লা প্রমুখ।