গাংনী প্রতিনিধি: মেহেরপুর গাংনীর বাঁশবাড়িয়া গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা নুরুল আমিন (৩৮) হত্যাকাণ্ডের রহস্যের জট খোলেনি। একদিন পেরিয়ে গেছে তবুও গ্রেফতার হয়নি কোনো হত্যাকারী। তাকে হারিয়ে স্ত্রী-সন্তান এখন পাগল প্রায়। পিতা-মাতা ও আত্মীয় স্বজন শোকে মুহ্যমান। হত্যাকাণ্ড নিয়ে চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সবখানেই আলোচনা-সমালোচনা ও নানা গুঞ্জন চলছেই। তবে পুলিশ এখনও হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য পায়নি। গাংনী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাছুদুল আলম জানিয়েছেন, যেকোনো মুর্হূতে গ্রেফতার হতে পারে সন্দেহভাজন হত্যাকারী। মামলাটি তদন্ত করছেন গাংনী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তোহিদুল ইসলাম। তদন্তের অগ্রগতি জানতে চাইলে তিনি জানান, তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। তবে বেশ কয়েকটি দিক নিয়েই তদন্ত এগিয়ে চলেছে। নুরুল আমিন গাংনী পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। মঙ্গলবার গভীররাতে বাড়ির পার্শ্ববর্তী ঈদগার পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে খুন করে। নিহতের বড় ভাই শামীম হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসীদের নামে গাংনী থানায় একটি হত্যামামলা দায়ের করেছেন।