স্টাফ রিপোর্টার: ফাইনালের আগের সংবাদ সম্মেলনে দু প্রতিদ্বন্দ্বীর কথায় ছিলো একই সুরে। শক্তির ভেদাভেদ ভুলে শেখ জামাল ও মুক্তিযোদ্ধা পৌঁছে গিয়েছিলো এক সিদ্ধান্তে এটা ফিফটি-ফিফটি ম্যাচ! ফাইনাল ম্যাচটিতে তাই-ই হয়েছে। সমশক্তির না হয়েও শেখ জামালের সাথে প্রায় সমান তালেই লড়াই করেছে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ক্রীড়া চক্র। তবে শেষ পর্যন্ত কুলিয়ে উঠতে পারেনি অলরেডরা। ম্যাচের ৮৩ মিনিটে গোল হজম করতে হয় তাদের। সনিকে থামিয়ে রাখলেও গোল করে বসেন ডিফেন্ডার নাসির উদ্দিন চৌধুরী। আর এতেই নিশ্চিত হয় ধারে এবং ভারে এগিয়ে থাকা শেখ জামালের শিরোপা। এক মওসুম পর আবারও তারা ফিরে পায় ফেডারেশন কাপের ট্রফি। এটা তাদের ফেডারেশন কাপের দ্বিতীয় শিরোপা। এর আগে ২০১০ সালে আগমনে লিগ শিরোপা জেতার পর, ২০১১-১২ মরসুমে ফেডারেশন কাপ শিরোপা জিতে ছিলো শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব। গত বছর ট্রেবলজয়ী শেখ রাসেলের কাছে ফেডারেশন শিরোপা খুইয়ে ছিলো ধানমন্ডির ক্লাবটি। স্বাধীনতা কাপ ও বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগেও রানারআপ হয়ে সন্তুষ্ঠ থাকতে হয়েছিলো আফুসির শিষ্যদের।