চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুরের বিভিন্ন স্থানে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার: ভোরেই কুয়াশা ভেদ করে সূর্য উকি দিয়েছে। তাপমাত্রাও বেড়েছে কিছুটা। কিন্তু শীতল বাতাস বয়ে চলেছে থেমে থেমে। তাই সূর্যের উত্তাপ ছড়াতে না পারায় শীতের তীব্রতা অব্যাহত রয়েছে। ফলে কনকনে ঠাণ্ডায় জবুথবু অবস্থা মানুষের। বাতাস থেমে গেলেই হাড় কাঁপানি শীত থেকে কিছুটা রেহাই পাবে এ অঞ্চলের মানুষ। এমনটা বলছে আবহাওয়া অফিস। গত দু’দিনে তাপমাত্রা বেড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিলো রাজশাহী ৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো কক্সবাজারে ২৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে প্রতিকূল আবহাওয়ায় রবি মরসুমের মাঠের ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষকরা। এখন মাঠে রয়েছে আলু, গম, বোরোর বীজতলা, মশুর, সরিষা, পান ও সবজি আবাদ। বিভিন্ন ফসলে ইতোমধ্যে রোগ-বালাই দেখা দিতে শুরু করেছে। মাঠের ফসল রক্ষায় চাষিরা বিভিন্ন বালাই নাশক ব্যবহার করছেন। আর পরিস্থিতি সামাল দেবার জন্য নিকটস্থ কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে আলাপ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন চাষিরা।