দেশের টুকরো

ঢাবি ইউনিটে পাসের হার ১৪.৭৫, ইউনিটে উত্তীর্ণ ১৫৫২

স্টাফ রিপোর্টার: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ ইউনিট ও চ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। এতে গ ইউনিটে ১৪.৭৫ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে। চ ইউনিটে উত্তীর্ণ হয়েছেন ১৫৫২ জন। সোমবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামান প্রশাসনিক ভবনে কেন্দ্রীয় ভর্তি অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ফল প্রকাশ করেন। এর আগে গত শুক্রবার ব্যবসায় অনুষদভুক্ত গ ইউনিটে ভর্তিচ্ছু ২৯ হাজার ৩১৩ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ২৮ হাজার ২৪৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। এর মধ্যে ৪ হাজার ১৬৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। অনুত্তীর্ণ হয়েছেন ২৪ হাজার ৮০ জন। পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ১ হাজার ৬৫ জন। গ-ইউনিটে আসন সংখ্যা ১ হাজার ২৫০টি। চ ইউনিটে ভর্তিচ্ছু ১৩ হাজার ৪৭৮জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ১১ হাজার ৭৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেন। এতে আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর ১৫৫২ জন ড্রয়িং পরীক্ষায় অংশ নিবেন। পরীক্ষার বিস্তারিত ফল এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে জানা যাবে। এছাড়া গ ইউনিটের জন্য DUGA লিখে Lroll no টাইপ করে ১৬৩২১ নম্বরে যেকোনো অপারেটরের মোবাইল ফোন থেকে send  করে ফিরতি SMS এ ভর্তিচ্ছুরা তার ফল জানতে পারবেন। চ ইউনিটের রেজাল্ট একই প্রক্রিয়া জানা যাবে। বিস্তারিত চ ইউনিটের নোটিশ সেকশনে পাওয়া যাবে। ফলাফল ঘোষণার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম, চ ইউনিটের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. হাসিবুর রশীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

পর্নোগ্রাফির অভিযোগ নিয়ে যা বললেন কুসুম শিকদার

স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুসুম শিকদারের যে মিউজিক ভিডিওর বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফির অভিযোগে মামলা হয়েছে, সে প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, গানটিতে কোনো শয্যাদৃশ্য কিংবা চুম্বনের দৃশ্য নেই। তবে মিউজিক ভিডিওতে সুইমিং পুলের দৃশ্য কিংবা কয়েকটি স্বাভাবিক অন্তরঙ্গ দৃশ্য থাকলেও সেগুলোকে অশ্লীল অথবা বেআইনি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না। কুসুম শিকদারের নিজের লেখা এবং গাওয়া গানের মিউজিক ভিডিও নেশার বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফির অভিযোগে রোববার ঢাকার একটি আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় কুসুম শিকদারসহ আরও ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। এর আগে আগস্ট মাসে গানটি রিলিজ হবার পরই অশ্লীলতার অভিযোগ তুলে এর বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান একজন আইনজীবী।

বিয়ের চার মাসেই ঘর ভাঙলো পপ গায়িকা মিলার

স্টাফ রিপোর্টার: টিকলো না পপ গায়িকা মিলার সংসার। বিয়ের মাত্র চার মাসের মাথায় সংসার ভাঙলো তার। গত রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে বৈমানিক পারভেজ সানজারি ও মিলার মধ্যে ডিভোর্স হয়েছে বলে জানিয়েছেন মিলা নিজেই। মনোমালিন্যের কারণেই এই ডিভোর্স। জানালেন গায়িকা। এ বছর ১২ মে আনুষ্ঠানিকভাবেই বিয়ে হয় মিলা ও বৈমানিক পারভেজ সানজারির।  টানা ১০ বছর প্রেমের পর বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা। ডিভোর্সের কারণ হিসেবে জানা গেছে, বিয়ের পরপরই মনোমালিন্য শুরু হয় দুজনের মধ্যে। প্রায়ই ঝগড়া হয় দুজনের। এছাড়া এক পর্যায়ে মিলা স্বামী পারভেজ সানজারির বিরুদ্ধে মামলা করতে বাসা থেকে বের হন। যদিও পরিবারের হস্তক্ষেপে শেষ পর্যন্ত বিষয়টি মামলা পর্যন্ত গড়ায়নি। বিষয়টির জের ধরেই  ডিভোর্সের ঘটনা ঘটে তাদের মধ্যে।

Leave a comment