আলমডাঙ্গায় ইউএনওর মুঠোফোন নম্বর ক্লোন করে প্রতারণা

আলমডাঙ্গা ব্যুরো: আলমডাঙ্গা উপজলোর ভাইস চয়োরম্যানরে কাছে উপজলো নর্বিাহী র্কমর্কতার ফোন। মুঠোফোন থকেে ফোন করে ইউএনও দাবি করলনে ২০ হাজার টাকা। কণ্ঠ শুনে সন্দহে হওয়ায় ভাইস চয়োরম্যান ইউএনওর অন্য নম্বরে ফোন করলে বষিয়টি পরষ্কিার হয়ে যায় ইউএনওর নম্বর ক্লোন করে এ ঘটনা ঘটয়িছেে কোনো র্দুবৃত্ত। এ ঘটনা ঘটছেে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজলোয়।
আলমডাঙ্গা উপজলোর ভাইস চয়োরম্যান কাজী অরুণ বলনে, রোববার সন্ধ্যায় ইউএনওর ব্যক্তগিত মুঠোফোন নম্বর থকেে তার মুঠোফোন নম্বরে ফোন করে এবং জরুরি প্রয়োজনে ২০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। ওই ২০ হাজার টাকা পাঠানোর জন্য একটি বকিাশ নম্বরও দয়ো হয়। টাকা পাঠানোর জন্য ৬টা ১৪ মনিটি থকেে ৬টা ২৭ মনিটি র্পযন্ত অপর প্রান্ত থকেে ১৩ মনিটিে অন্তত চারবার ফোন করা হয়। তবে ফোনরে অপর প্রান্তরে ব্যক্তরি কণ্ঠস্বর অন্য রকম হওয়ায় এবং টাকা চয়েে বারবার ফোন করায় তার মনে সন্দহে হয়। কাজী অরুণ বলনে, ফোনরে অপর প্রান্ত থকেে জানানো হয়, ঠাণ্ডার কারণে কণ্ঠস্বর এমন হয়ে গছে।ে ভাইস চয়োরম্যান বলনে, ‘ব্যাপারটি সন্দহেজনক হওয়ায় ওই সময় ইউএনওর অন্য নম্বরে ফোন করে টাকা চাওয়ার বষিয়টি জানতে চাই। ইউএনও জানান, তনিি কোনো ফোন করনেনি এবং টাকাও দাবি করনেন।ি’
ইউএনও আজাদ জাহান তার মুঠোফোন নম্বর ক্লোন করে টাকা দাবরি সত্যতা নশ্চিতি করছেনে। তনিি বলনে, ‘ঘটনাটি খুবই বব্রিতকর। ভাইস চয়োরম্যান তাৎক্ষণকি যাচাই করে ভালো করছেনে। কোনো সাধারণ মানুষরে নম্বর এভাবে ক্লোন করে কোথাও টাকা দাবরি ঘটনা ঘটলে ওই ঘটনায় তারা হয়রানরি শকিার হতো।’
আলমডাঙ্গা থানার র্কতব্যরত র্কমর্কতা (ডউিটি অফসিার) উপপরর্দিশক (এসআই) মো. রোকনুজ্জামান বলনে, থানার পরর্দিশক (তদন্ত) মহেদেী রাসলে ইউএনওর সাধারণ ডায়রেরি বষিয়টি তদন্ত করছনে।

Leave a comment