ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ঝিনাইদহের মহেশপুর পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সদালাপি শিক্ষক জসিম উদ্দিন (৩৫)। গত মঙ্গলবার সকালে বিদ্যালয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়। পরে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত বুধবার দুপুরে শিক্ষক জসিম উদ্দিনের মৃত্যু হয়। শিক্ষক জসিম উদ্দিন মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের শাড়াতলা গ্রামের বজলুর রহমানের একমাত্র ছেলে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় মহেশপুর পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় চত্ত্বরে ও বেলা সাড়ে ১১টায় নিজ গ্রাম শাড়াতলা গ্রামে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় সদালাপি শিক্ষক জসিম উদ্দিনকে। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মহেশপুর পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আলহাজ শফিকুল আজম খান চঞ্চল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ময়জদ্দিন হামিদ, পৌর মেয়র আব্দুর রশিদ খান, মহেশপুর পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক এটিএম খাইরুল আনাম, সাবেক শিক্ষক ইছাহক আলী খান পান্নু, সহকারী প্রধান শিক্ষক আক্তারুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বিআরডিবি’র চেয়ারম্যান মীর সুলতানুজ্জামান লিটন, ফসিয়ার মটরর্স’র মালিক ফসিয়ার রহমান, মহেশপুর মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি আব্দুল মজিদ, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, মহেশপুর সরকারি ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক রফিকুল ইসলাম, মতিয়ার রহমান, সস্তা মাধ্যমিক বিদ্যায়রের প্রধানশিক্ষক ও নাটিমা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম মাস্টার, শিক্ষক মনির হোসেন, ইসমাইল হোসেন, সাংবাদিক আব্দুস সামাদ, সরোয়ার হোসেন, নাসির উদ্দিন, আব্দুস সেলিম রেজা, মহেশপুর পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কুতুবউদ্দীন, আনিসুজ্জামান, খাইরুল আলম, নজরুল ইসলাম, শাহরিয়ার হাসান টিপু সুলতান, আব্দুুল বাতেন, হাফিজুর রহমান, নাজমুল কবীর, আতিয়ার রহমান, জহুরুল ইসলাম, ইয়াকুব আলী, ওয়াজেদ আলী, আনোয়ার হোসেনসহ হাজারও মানুষ।
উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে মহেশপুর মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এস.এস.সি ভোকেশনাল কোর্সেল ট্রেড ইন্সট্রাক্টর হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘ ১৫ বছর সুনামের সহিত ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠে শিক্ষকতা করে আসছিলেন।