তিন উপজেলায় সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৯ জানুয়ারি

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গার চার উপজেলার মধ্যে তিন উপজেলায় সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৯ জানুয়ারি। বাকি ১টিতে সীমানা নির্ধারণের জটিলতার কারণে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। এছাড়াও উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বেশ কয়েকটি আসনে সীমানা জটিলাতার কারণে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোট অনুষ্ঠিত হবে। গত রোববার ছিলো প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন। আর গত সোমবার প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন হয়েছে।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৩টি আসন নির্ধারণ করা হয়েছে। আলমডাঙ্গার উপজেলায় আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ৫টি। জীবননগরে আসন নির্ধারণ করা হয়েছে ২টি। সদর উপজেলার ৩টি আসনের মধ্যে দুটিতে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় ভোটগ্রহণ হচ্ছে না। ১ আসনে নির্বাচিত হয়েছে মনোয়ারা খাতুন ও ২ আসনে নির্বাচিত হয়েছে খালেদা বেগম। আর সীমানা নির্ধারণে জটিলতার কারণে ৩ আসনে ভোট হচ্ছে না। আলমডাঙ্গার ৫টি আসনের মধ্যে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে দুটি আসনে। যথাক্রমে ৩ আসনে মুসলিমা খাতুন ও ৪ আসনে সাবানা খাতুন। বাকি ৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। ১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২জন। এরা হলো কল্পনা খাতুন চাঁদ প্রতীক নিয়ে ও নুর বানু খাতুন মোরগ প্রতীক নিয়ে। ২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩জন। এরা হলেন, সালেহার খাতুন হরিণ প্রতীক নিয়ে, মোরগ প্রতীক নিয়ে সালিমা খাতুন ও বক প্রতীক নিয়ে নাজেরা খাতুন। ৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন ২জন। এরা হলেন, হরিণ প্রতীক নিয়ে নয়ন তারা ও মোরগ প্রতীক নিয়ে সুফিয়া খাতুন। জীবননগরে ২টি আসনের মধ্যে ভোট হবে ১টি আসনে। ১ আসনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে মাহফুজা পারভীন। ২ আসনে সীমানা জটিলতার কারণে ভোট হবে না। দামুড়হুদা উপজেলাতেও সীমানা জটিলতার কারণে ভোট হবে না।