স্টাফ রিপোর্টার: দামুড়হুদার কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়নের কোমরপুর গ্রামের শহিদুলের ছেলে ২সন্তানের জনক ইয়াকুব আলী (৩৬) ও একই পাড়ার সালাম ফকিরের স্ত্রী ৩ সন্তানের জননী শেলীর (৩২) মধ্যে দীর্ঘ দিনের পরোকীয়া রয়েছে বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে প্রেমিকা শেলীর বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই বাড়িতে ঢোকে ইয়াকুব আলী। তারা আপত্তিকর কাজে লিপ্ত হলে প্রতিবেশীরা হাতেনাতে ধরে ফেলে। ইয়াকুবকে আটক করে পুলিশ ফাঁড়িতে নিয়ে যায় তারা। স্থানীয় ইউপি মেম্বার মনিরুজ্জামান মন্টু জামিনদার হয়ে মীমাংসার জন্য গ্রামে ফিরিয়ে নিয়ে যান। অভিযোগ ওঠে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে উভয়ের মধ্যে আপসরফা হয়। তবে মন্টু মেম্বার বলেন, দুই পরিবারের সম্মতিতে গ্রাম্য সালিসের মাধ্যমে ঘটনাটি মীমাংসা করা হয়। কোনো টাকা লেনদেন হয়নি।