দু কলামে হেডিংটা রিভাসের মধ্যে দিয়ে প্রথম পাতায় দিলে ভালো হয় , আমাদের দোয়ার ছবিটা বেল্টুর কাছে আছে. দু কলামে করা যেতে পারে, বাকিটা মোল্লা ভাইকে দিয়ে দেখিয়ে নিতে হবে, বয়সটা গতকাল যা লেখা ছিলো আজও সেটাই লিখতে হবে মরহুমা সালেহা কুমকুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ মাহফিল আজ : সকলকে শরিক হওয়ার অনুরোধ স্টাফ রিপোর্টার: সালেহা কুমকুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামানায় আজ সোমবার বাদ আছর মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়াস্থ পিতা ইদ্রিস আলী সরদারের বাড়িতে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে সকলকে শরিক হওয়ার জন্য পারিবারিকভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এদিকে গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় দৈনিক মাথাভাঙ্গা কার্যালয় প্রাঙ্গণে প্রতিদিনের মূল্যায়ন বৈঠকে প্রয়াত সালেহা কুমকুমের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার বার্তা সম্পাদক আহাদ আলী মোল্লা। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন সালেহা কুমকুমের বড় ভাই দৈনিক মাথাভাঙ্গা সম্পাদক সরদার আল আমিন। দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়ার ইদ্রিস আলী সরদারের একমাত্র কন্যা সালেহা কুমকুম চুয়াডাঙ্গা হকপাড়ার আরিফুল ইসলাম মিঠুর স্ত্রী ছিলেন। গতপরশু শনিবার সকালে তিনি ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আরিফুল ইসলাম মিঠু ঢাকাস্থ প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে চাকরি করেন। সেই সুবাদে ঢাকার গুলশান-২’র নতুনবাজার খন্দকারবাড়ি মোড়ের একটি বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করে আসছিলেন। সম্প্রতি অসুস্থ হয়ে পড়লে শনিবার মারা যান সালেহা কুমকুম। তার মৃতদেহ পরশু রাত সাড়ে ৯টায় পিতার বাড়ি নেয়া হয়। রাত ১১টায় দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়া ঈদগাহ ময়দানে নামাজে জানাজা শেষে পার্শ্ববর্তী মহল্লা কবরস্থানের পারিবারিক অংশে দাফন কাজ সম্পন্ন করা হয়। মরহুমার নামাজে জানাজা ও দাফন কাজে অসংখ্য মানুষ শরিক হন। পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আজ সোমবার বাদ আছর আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে শরিক হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, সালেহা কুমকুম মৃত্যুকালে স্বামী, এক ছেলে, এক মেয়ে, পিতা-মাতাসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার বয়স হয়েছিলো ৩৬ বছর। সালেহা কুমকুম দৈনিক মাথাভাঙ্গা প্রতিষ্ঠাকালে যে অবদান রেখেছেন তা অনস্বীকার্য। তার মৃত্যুতে মাথাভাঙ্গা পরিবার শোকাহত। গতকাল অঘোষিতভাবে শোকদিবস পালন করা হয়।

X

স্টাফ রিপোর্টার: সালেহা কুমকুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামানায় আজ সোমবার বাদ আছর মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়াস্থ পিতা ইদ্রিস আলী সরদারের বাড়িতে আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে সকলকে শরিক হওয়ার জন্য পারিবারিকভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এদিকে গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় দৈনিক মাথাভাঙ্গা কার্যালয় প্রাঙ্গণে প্রতিদিনের মূল্যায়ন বৈঠকে প্রয়াত সালেহা কুমকুমের রুহের মাগফেরাত কামনায় বিশেষ দোয়া করা হয়। দোয়া পরিচালনা করেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার বার্তা সম্পাদক আহাদ আলী মোল্লা। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন সালেহা কুমকুমের বড় ভাই দৈনিক মাথাভাঙ্গা সম্পাদক সরদার আল আমিন।

দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়ার ইদ্রিস আলী সরদারের একমাত্র কন্যা সালেহা কুমকুম চুয়াডাঙ্গা হকপাড়ার আরিফুল ইসলাম মিঠুর স্ত্রী ছিলেন। গতপরশু শনিবার সকালে তিনি ঢাকায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। আরিফুল ইসলাম মিঠু ঢাকাস্থ প্লান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে চাকরি করেন। সেই সুবাদে ঢাকার গুলশান-২’র নতুনবাজার খন্দকারবাড়ি মোড়ের একটি বাড়িতে ভাড়ায় বসবাস করে আসছিলেন। সম্প্রতি অসুস্থ হয়ে পড়লে শনিবার মারা যান সালেহা কুমকুম। তার মৃতদেহ পরশু রাত সাড়ে ৯টায় পিতার বাড়ি নেয়া হয়। রাত ১১টায় দৌলাতদিয়াড় সরদারপাড়া ঈদগাহ ময়দানে নামাজে জানাজা শেষে পার্শ্ববর্তী মহল্লা কবরস্থানের পারিবারিক অংশে দাফন কাজ সম্পন্ন করা হয়। মরহুমার নামাজে জানাজা ও দাফন কাজে অসংখ্য মানুষ শরিক হন। পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে আজ সোমবার বাদ আছর আয়োজিত মিলাদ মাহফিলে শরিক হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, সালেহা কুমকুম মৃত্যুকালে স্বামী, এক ছেলে, এক মেয়ে, পিতা-মাতাসহ বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তার বয়স হয়েছিলো ৩৬ বছর। সালেহা কুমকুম দৈনিক মাথাভাঙ্গা প্রতিষ্ঠাকালে যে অবদান রেখেছেন তা অনস্বীকার্য। তার মৃত্যুতে মাথাভাঙ্গা পরিবার শোকাহত। গতকাল অঘোষিতভাবে শোকদিবস পালন করা হয়।