দেশের টুকিটাকি : হাতের মুঠোয় কৃষিসেবা

হাতের মুঠোয় কৃষিসেবা

স্টাফ রিপোর্টার: কৃষককে তার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে এখন আর দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবে না। ফসলের সমস্যা ও তাঁর সমাধান এখন হাতের মুঠোয়। ‘কৃষকের জানালা’, ‘কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা’ ও ‘বালাইনাশক নির্দেশিকা’ নামের এই তিনটি অ্যাপ কৃষকের সব সমস্যার সমাধান দেবে। কৃষককে শুধু মোবাইলে অ্যাপ তিনটি ডাউনলোড বা নামিয়ে নিতে হবে। গতকাল বুধবার রাজধানীর খামারবাড়ির আ কা মু গিয়াসউদ্দিন মিল্কী মিলনায়তনে অ্যাপ তিনটির উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক্সেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, দেশের কৃষিখাতকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, কৃষকদের করের টাকায় আপনাদের বেতন হয়। তাই কৃষকদের সব ধরনের সেবা তাঁদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, কৃষিপ্রযুক্তিকে সরকার হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। সামনের দিনগুলোতে কৃষকের দোরগোড়ায় আরো বেশি কৃষিসেবা পৌঁছে দেয়া হবে।

গ্রাজুয়েট ২০ লাখ সমাবর্তনে থাকছেন ৫ হাজার

স্টাফ রিপোর্টার: প্রতিষ্ঠার দুই যুগ পর প্রথম সমাবর্তন হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে প্রথম সমাবর্তন ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যতটা আগ্রহ তৈরির কথা ছিল, ততটা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি ব্যাচের ২০ লাখ স্নাতকের মধ্যে থেকে সমাবর্তনে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন মাত্র চার হাজার ৯৩২ জন। সমাবর্তন আয়োজনে খরচ হবে দুই কোটি টাকা। এ হিসাবে শিক্ষার্থীদের মাথাপিছু খরচ হবে চার হাজার ৫৫ টাকা। বুধবার ধানম-িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ জানান, আগামী ১৭ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রথম সমাবর্তনে তিন হাজার ১৩৭ জন ছাত্রী এবং এক হাজার ৭৯৫ জন ছাত্র অংশ নেবেন। প্রথম সমাবর্তনে অংশ নিতে আড়াই হাজার টাকা নিবন্ধন এবং সনদের জন্য ৫০০ টাকা দিয়েছেন চার হাজার ৯৩২ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সমাবর্তনে উপস্থিত থাকতে সম্মতি দিয়েছেন জানিয়ে অধ্যাপক হারুন বলেন, “স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা চ্যান্সেলর কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে ডিগ্রিপ্রাপ্ত হবেন।” ১৯৯২ সালে বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এর অধীনে বর্তমানে দুই হাজার ১৫৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।

স্টার জলসা-জি বাংলা বন্ধে রিটের শুনানি ৮ জানুয়ারি

স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশের ভেতরে ভারতীয টেলিভিশন চ্যানেল স্টার জলসা, স্টার প্লাস ও জি বাংলা বন্ধে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানির জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি ধার্য্য করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য্য করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী মো. একলাছ উদ্দিন ভূইয়া।এর আগে ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ভারতীয় এই তিন টিভি চ্যানেল বন্ধে কেন নির্দেশে দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ। তথ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, বিটিআরসি চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ২০১৪ সালের ৭ আগস্ট সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী সৈয়দা শাহীন আরা লাইলি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।

এসএসসি-এইচএসসির খাতা অভিজ্ঞ শিক্ষক দিয়ে মূল্যায়নে রুল

স্টাফ রিপোর্টার: যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষক দিয়ে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার খাতা দেখার নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসাথে রুলে খাতা দেখতে কেন প্রয়োজনীয় সময় বরাদ্ধ দেয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। শিক্ষাসচিব, শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের ৪ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। বুধবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাহার হোসেন সাজু। আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, গত ২৩ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে পাবলিক পরীক্ষায় খাতা দেখা ও ফলাফল ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে গত ১ জানুয়ারি হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে আইনজীবী আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী রিট করেন। রিটে উল্লেখ করা হয়, পরীক্ষায় ফল প্রকাশের পর শ শ শিক্ষার্থী নম্বর বেশি পাচ্ছে। পরীক্ষার খাতা দেখার জন্য প্রয়োজনীয় সময় না দেয়ায় রেজাল্ট এরকম হচ্ছে।

হাতের মুঠোয় কৃষিসেবা

স্টাফ রিপোর্টার: কৃষককে তার প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে এখন আর দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবে না। ফসলের সমস্যা ও তাঁর সমাধান এখন হাতের মুঠোয়। ‘কৃষকের জানালা’, ‘কৃষকের ডিজিটাল ঠিকানা’ ও ‘বালাইনাশক নির্দেশিকা’ নামের এই তিনটি অ্যাপ কৃষকের সব সমস্যার সমাধান দেবে। কৃষককে শুধু মোবাইলে অ্যাপ তিনটি ডাউনলোড বা নামিয়ে নিতে হবে। গতকাল বুধবার রাজধানীর খামারবাড়ির আ কা মু গিয়াসউদ্দিন মিল্কী মিলনায়তনে অ্যাপ তিনটির উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক্সেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) কর্মসূচি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, দেশের কৃষিখাতকে এগিয়ে নিতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে। তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, কৃষকদের করের টাকায় আপনাদের বেতন হয়। তাই কৃষকদের সব ধরনের সেবা তাঁদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান বলেন, কৃষিপ্রযুক্তিকে সরকার হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। সামনের দিনগুলোতে কৃষকের দোরগোড়ায় আরো বেশি কৃষিসেবা পৌঁছে দেয়া হবে।

গ্রাজুয়েট ২০ লাখ সমাবর্তনে থাকছেন ৫ হাজার

স্টাফ রিপোর্টার: প্রতিষ্ঠার দুই যুগ পর প্রথম সমাবর্তন হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে প্রথম সমাবর্তন ঘিরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে যতটা আগ্রহ তৈরির কথা ছিল, ততটা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫টি ব্যাচের ২০ লাখ স্নাতকের মধ্যে থেকে সমাবর্তনে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন মাত্র চার হাজার ৯৩২ জন। সমাবর্তন আয়োজনে খরচ হবে দুই কোটি টাকা। এ হিসাবে শিক্ষার্থীদের মাথাপিছু খরচ হবে চার হাজার ৫৫ টাকা। বুধবার ধানম-িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-অর-রশিদ জানান, আগামী ১৭ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রথম সমাবর্তনে তিন হাজার ১৩৭ জন ছাত্রী এবং এক হাজার ৭৯৫ জন ছাত্র অংশ নেবেন। প্রথম সমাবর্তনে অংশ নিতে আড়াই হাজার টাকা নিবন্ধন এবং সনদের জন্য ৫০০ টাকা দিয়েছেন চার হাজার ৯৩২ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সমাবর্তনে উপস্থিত থাকতে সম্মতি দিয়েছেন জানিয়ে অধ্যাপক হারুন বলেন, “স্নাতক, স্নাতকোত্তর, এমফিল ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা চ্যান্সেলর কর্তৃক আনুষ্ঠানিকভাবে ডিগ্রিপ্রাপ্ত হবেন।” ১৯৯২ সালে বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এর অধীনে বর্তমানে দুই হাজার ১৫৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২০ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।

স্টার জলসা-জি বাংলা বন্ধে রিটের শুনানি ৮ জানুয়ারি

স্টাফ রিপোর্টার: বাংলাদেশের ভেতরে ভারতীয টেলিভিশন চ্যানেল স্টার জলসা, স্টার প্লাস ও জি বাংলা বন্ধে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানির জন্য আগামী ৮ জানুয়ারি ধার্য্য করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বুধবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য্য করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী মো. একলাছ উদ্দিন ভূইয়া।এর আগে ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ভারতীয় এই তিন টিভি চ্যানেল বন্ধে কেন নির্দেশে দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি মো. আশরাফুল কামালের হাইকোর্ট বেঞ্চ। তথ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, বিটিআরসি চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ২০১৪ সালের ৭ আগস্ট সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী সৈয়দা শাহীন আরা লাইলি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।

এসএসসি-এইচএসসির খাতা অভিজ্ঞ শিক্ষক দিয়ে মূল্যায়নে রুল

স্টাফ রিপোর্টার: যোগ্য ও অভিজ্ঞ শিক্ষক দিয়ে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার খাতা দেখার নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসাথে রুলে খাতা দেখতে কেন প্রয়োজনীয় সময় বরাদ্ধ দেয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। শিক্ষাসচিব, শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের ৪ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। বুধবার বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জেবিএম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাহার হোসেন সাজু। আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, গত ২৩ ডিসেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে পাবলিক পরীক্ষায় খাতা দেখা ও ফলাফল ত্রুটিপূর্ণ হওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে গত ১ জানুয়ারি হিউম্যান রাইটস পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষে আইনজীবী আসাদুজ্জামান সিদ্দিকী রিট করেন। রিটে উল্লেখ করা হয়, পরীক্ষায় ফল প্রকাশের পর শ শ শিক্ষার্থী নম্বর বেশি পাচ্ছে। পরীক্ষার খাতা দেখার জন্য প্রয়োজনীয় সময় না দেয়ায় রেজাল্ট এরকম হচ্ছে।