আলমডাঙ্গার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে পণ্ডু

 

আলমডাঙ্গা ব্যুরো: আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ের অভিশাপ থেকে মুক্তি পেলো ভাংবাড়ী খোরদ গ্রামে ফাতেমা সুলতানা লিমা। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে লিমার বিয়ে হওয়ার কথা ছিলো। দুপুরে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের আদেশে হাটবোয়ালিয়া ক্যাম্প পুলিশ বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।

জানা গেছে, উপজেলার ভাংবাড়িয়া খোরদ গ্রামের তরিকুল ইসলামের মেয়ে কলেজপড়ুয়া ফাতেমা সুলতানা লিমার একই উপজেলার বন্দর ভিটা গ্রামে বিয়ে হওয়ার কথা ছিলো। লিমার বিয়ের কয়েক ঘন্টা আগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আজাদ জাহানের আদেশে হাটবোয়ালিয়া ক্যাম্প পুলিশের ইনচার্জ এসআই আব্দুল গফুর খোদর গ্রামে উপস্থিত হন। এসআই আব্দুল গফুর লিমার সার্টিফিকেট ও জন্মনিবন্ধন দেখতে চান। জন্মনিবন্ধনে লিমার বয়স না হওয়ার কারণে বিয়ে বন্ধ করে দেন। এ সময় হাটবোয়ালিয়া ক্যাম্পের ইনচার্জ সকল মেয়ের বাবাকে উদ্দেশ্য করে বলেন  কোনো মেয়েরই ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেয়া দণ্ডনিয় অপরাধ।