স্টাফ রিপোর্টার: নির্বাচনী সহিংসতায় মারপিটের শিকার হয়েছেন চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গার গাংনী ইউনিয়নের নান্দবার গ্রামের হাফিজুল ইসলাম (৩০)। তিনি মৃত রহিম বকশের ছেলে। নির্বাচনের পরদিন গতকাল রোববার সন্ধ্যায় আসমানখালী বাজার থেকে ফেরার পথে নান্দবার মোড়ে পুলিশ ও শালিকা গ্রামবাসীর পিটুনির শিকার হয় বলে অভিযোগ। কেন?
আহত হাফিজুর বলেছেন, শালিকার রফিকুল হাসান ও নন্দাবারে মামুন নির্বাচনে পরাজিত হয়। এদের কর্মসমর্থকদের মধ্যে বিরোধ দানা বাধে। দু গ্রামের বিরোধ যখন তুঙ্গে তখন নান্দবারে মাইকে প্রচার করা হয় শালিকার সাথে মারমারি বেঁধেছে। খবর পেয়ে পুলিশও পৌঁছায়। হাফিজুর বলেছেন, আমি আসমানখালী থেকে বাড়ি নান্দবারের জন্য মোড়ে পৌঁছুতেই পুলিশ মারধর শুরু করে। পরে অন্যরাও মেরেছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে হাফিজুল ইসলামকে।