স্টাফ রিপোর্টার: চলতি শীত মরসুমের প্রথম শৈত্যপ্রবাহ শুরুর সাথে সাথে গ্রাম বাংলার গৃহবধূদের মাঝে কুমড়ো-কলাইয়ের বড়ি দেয়ার তোড়জোড় শুরু হলেও আবহওয়া অফিস পূর্বাভাসে মেঘলার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে। এতে বড়ি দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়া বধূদের মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। হয়েছেও তাই। গতরাত দেড়টার দিকে চুয়াডাঙ্গায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হলে বড়ি দেয়া গৃহিণীদের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে।
অনেকেই বড়ি দেয়ার জন্য অবশ্য কয়েকদিন ধৈর্য ধরার পরামর্শ দিয়েছে। বলেছে কুমড়ো কুরা ও ডাল ভেজানোর আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে নেয়াই ভালো। আবহওয়া অধিদফতর পূর্বাভাসে বলেছে, আজ খূলনা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও গুড়িগুড়ি বৃষ্টি হতে পারে। নদী অববাহিকায় ঘন কুয়াশার সম্ভাবনাও রয়েছে। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় সিলেটের শ্রীমঙ্গল আর উত্তরবঙ্গের বদনগাছীতে ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিলো টেকনাফে ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চুয়াডাঙ্গায় গতকাল সর্বোচ্চ ২৪ দশমিক শূন্য ও সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।