স্টাফ রিপোর্টার: স্বামী নান্নুর লাঠিপেটায় আহত স্ত্রী রিমাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতপরশু রিমাকে মারপিট করা হয়। এর প্রতিবাদ জানাতে গেলে রিমার পিতা একই গ্রামের রইছদ্দিনকেও মারধর করা হয়। বাধে সংঘর্ষ। এতে রিমার শ্বশুর আনিচ উদ্দীন আহত হয়েছেন বলে দাবি করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার গাংনী সাহেবপুর গ্রামের রইছদ্দিনের মেয়ে রিমানার সাথে একই গ্রামের আনিছ উদ্দীনের ছেলে নান্নুর বিয়ে হয়। এদের সংসারে এক ছেলে সন্তানও আছে। ছেলের বয়স বর্তমানে তিন বছর। এরপরও থামেনি স্বামীর নির্যাতন। রিমার অভিযোগ, যৌতুকের জন্য নানা ছুতোয় মাঝে মাঝেই মারপিট করে। সবই সহ্য করি। গতপরশু খুব বেশি মারপিট করে। খবর পেয়ে আমার পিতাসহ কয়েকজন আমার খোঁজ নিতে আসে। আমার পিতাকেও মারধর করে। এখন উল্টো শ্বশুরই আহত হয়েছে বলে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। অপরদিকে আনিছউদ্দীন বলেছে, জোর করে আমার বউমাকে তুলে নিয়ে যাচ্ছিলো ওর বাপ। আমি নিষেধ করি। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ওরা মারধর করেছে।