স্টাফ রিপোর্টার: বিয়ের তিন বছরের মাথায় হলকা শ্রবণ ও অল্প বাকপ্রতিবন্ধী মুক্তা খাতুনের স্বামী যৌতুকের দাবিতে নির্মমভাবে নির্যাতন শুরু করেছে। এ অভিযোগ তুলে মুক্তা খাতুনের মা বলেছেন, বিয়ের সময় সংসারে স্বচ্ছলতার আশায় ১০ কাঠা জমি দেয়া হয়। ওই জমি মুক্তার নিকট থেকে মুক্তার স্বামী সুজন আলী তার নামে রেজিস্ট্রি করে দেয়ার জন্য নির্যাতনের মাত্রা বাড়িয়েছে। ফলে আইনগত সহায়তা চেয়ে মুক্তার মা চুয়াডাঙ্গা আলুকদিয়া পুরাতন মসজিদপাড়ার মৃত সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী মহিমা খাতুন আইনগত সহায়তা চেয়ে মানবতা ফাউন্ডেশনে লিখিত আবেদন করেছেন। গতকাল সোমবার লিখিত আবেদন গ্রহণ করেন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক অ্যাড. মানি খণ্দকার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অ্যাড, কাইজার হোসেন জোয়ার্দ্দার, অ্যাড. জিল্লুর রহমান জালাল, অ্যাড. নওশের হোসেন, হাফিজ উদ্দীন হাবলু প্রমুখ। ফাউন্ডেশন এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়ে বলেছে, তিন বছর আগে মুক্তা খাতুনের সাথে বিয়ে হয় একই গ্রামের মাঠপাড়ার ছানোয়ার হোসেনের ছেলে সুজনের সাথে। মুক্তা খাতুনের শারীরিক সার্বিক বিষয়ে জেনে শুনেই বিয়ে করে সুজন। এরপর সে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন শুরু করে।