মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা জেলার পানব্যবসায়ীদের চাঁদাবাজ বলায় জেলা পানব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে মুন্সিগঞ্জ পশুহাট প্রাঙ্গনে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বক্তরা বলেন বর্তমান বাজারের সকল পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখি। সেই তুলনায় ব্যবসায়ীরা সেই কবে থেকে পানহাটে পানচাষিদের কাছ থেকে শতকরা ২ টাকা হারে কমিশন নিচ্ছে। কিন্তু মোকামে শতকরা ১২ টাকা হারে কমিশন দিতে হয়। হাজরাহাটি গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি নীলমণিগঞ্জ পানহাটে ব্যবসায়ীকে লাঞ্ছিত করে পার পেয়ে তারা এখন পানব্যবসাকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে। তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করে পানব্যবসায়ী সমিতির লোকজন।
জানা গেছে, গতকাল বিকেল ৩টার দিকে আলমডাঙ্গার মুন্সিগঞ্জ পশুহাট প্রাঙ্গনে চুয়াডাঙ্গা জেলা পানব্যবসায়ী সমিতির আয়োজনে এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে। সভায় সভাপতি ছিলেন জেলা পানব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মিরাজুল ইসলাম। প্রধান অতিথি ছিলেন নীলমণিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক খলিলুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা দোকানমালিক সমিতির সভাপতি হাজি আসাদুল হোসেন লেমন, সেক্রেটারি ইকবুল হাসান জোয়ার্দ্দার, খাদিমপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মণ্ডল। উপস্থিত ছিলেন জেলা পানব্যবসায়ী সমিতির সেক্রেটারি আবু সাঈদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরজ মেম্বার, কোষাধ্যক্ষ আজিজুল হক, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বকতিয়ার হোসেন, সদস্য শেখন, পানহাটব্যবসায়ী বাবলু মেম্বার, রাইহান জোয়ার্দ্দার, আব্দুল হান্নান, মুন্সিগঞ্জ পশুহাট দোকানমালিক সমিতির সভাপতি উম্বাদ আলী জোয়ার্দ্দার, সেক্রেটারি সৌয়দ আলী, আনোয়ার হোসেন ও জলিল মেম্বার। বক্তব্য রাখেন মুন্সিগঞ্জ পানব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জিনারুল ইসলাম, সাবেক মেম্বার মোয়াজ্জেম হোসেন, আজিজুল হক, সাজেদুল হক প্রমুখ।
বক্তারা বলেন বর্তমান বাজারের সকল পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখি। সেই তুলনায় ব্যবসায়ীরা কবে থেকে পানহাটে পানচাষিদের কাছে থেকে শতকরা ২ টাকা হারে কমিশন নিচ্ছে। কিন্তু মোকামে শতকরা ১২ টাকা হারে কমিশন দিতে হয়। হাজরাহাটি গ্রামের কতিপয় ব্যক্তি পানব্যবসাকে ধ্বংস করার পায়তারা করছে। তারা মাইক দিয়ে বাজারে প্রচার করে বেড়াচ্ছে পানব্যবসায়ীরা সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ। তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করার অঙ্গীকার করে পান ব্যবসায়ী সমিতির লোকজন।