আলমডাঙ্গা ব্যুরো: মোবাইলে প্রবাসীর সাথে গোপনে বিয়ে করে বিপাকে পড়েছে জীবননগরের সুবদি পাকা গ্রামের কলেজছাত্রী মেরিনা। মোবাইলপ্রেমিকা মেরিনার বাড়ি থেকে বিয়ের কথা বললে সে গত ৭ দিন আগে পালিয়ে মোবাইলপ্রেমিক স্বামীর বাড়ি অবস্থান নেয়। এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার আলমডাঙ্গা থানায় দু পক্ষের মধ্যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সালিস চলে।
জানা গেছে, আলমডাঙ্গা হাড়গাড়ি গ্রামের মুনছুর আলীর মালয়েশিয়া প্রবাসী ছেলে মীর আলীর সাথে ৪/৫ বছর আগে জীবননগরের সুবদি পাকা গ্রামের কামাল হোসেনের কলেজ পড়ুয়া মেয়ে মেরিনার মোবাইলে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। প্রেমের সম্পর্কের ১ বছর পরই মীর আলী বিদেশে চলে যায়। বিদেশ গিয়েও মেরিনার সাথে সব সময় যোগাযোগ রাখতো মীর আলী। মেরিনা ২০১৪ সালের ১৩ নভেম্বর গোপনে চুয়াডাঙ্গা বড়বাজার কাজী অফিস থেকে প্রেমিক মীর আলীর সাথে মোবাইলে বিয়ে করে। গত কয়েক মাস ধরে মেরিনার বাবা তার বিয়ের কথা বলতে থাকে। গত ৭ দিন আগে মেরিনা পালিয়ে মোবাইলপ্রেমিক স্বামী মীর আলীর বাড়িতে অবস্থান নেয়। মীর আলীর বাড়িতে স্ত্রীর মর্যাদা নিয়েই ছিলো মেরিনা। গতকাল সন্ধ্যায় মেরিনার বাবা আলমডাঙ্গা থানা পুলিশের সহায়তায় মেরিনাকে থানায় নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় দু পক্ষ বৈঠকে বসে।