মাথাভাঙ্গা মনিটর: এ বছর সাতটি টি-টোয়েন্টি খেলেছে পাকিস্তান। এপ্রিলে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচটি বাদে জিতেছে বাকি ছয়টিই। চার সিরিজে জয় তিনটিতেই। তাও আবার যেন-তেন নয়, প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই করে সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান। দলের এমন সাফল্যে অধিনায়ক শহীদ আফ্রিদির মুখে চওড়া হাসি থাকার কথা। তবে নিজের ফর্মের কথা ভাবলে সে হাসিটা উবে যেতেও সময় লাগবে না পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের। ব্যাটে রান নেই, বলে নেই ধার। গত দশ ম্যাচে রান ১১০, উইকেট মাত্র ছয়টি। এ বছর খেলা সাত ম্যাচে রান ৮০, উইকেট মাত্র দুটি। টেস্ট-ওয়ানডে থেকে আগেই বিদায় নেওয়া আফ্রিদি আঁকড়ে ধরে আছেন কেবল টি-টোয়েন্টি। ক্যারিয়ার সায়াহ্নে এমন ফর্ম চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে খেলতেও বেশ আগ্রহী ৩৫ বছর বয়সী পাকিস্তানি তারকার কপালে। উদ্বেগ ভরা কণ্ঠে আফ্রিদি বললেন, ব্যাটিং ও বোলিঙে নিজের ফর্ম নিয়ে চিন্তিত। কারণ টি-টোয়েন্টি দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ই শুধু নই, আমি অধিনায়কও। তাই ব্যাটে-বলে পারফর্ম করা আমার দায়িত্ব। আবাস পরিবর্তনের কারণ হিসেবে পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক বললেন, লাহোরে প্রশিক্ষণ সুবিধা অনেক ভালো। সেখানে জাতীয় ক্রিকেট একাডেমি রয়েছে। এ কারণে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগ পর্যন্ত সেখানে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
নিজেকে নিয়েই দুশ্চিন্তা আফ্রিদির
