স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গায় ঘুষের টাকাসহ আটক স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের সহকারী প্রকৌশলী মাহমুদ আলমকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাকে আদালতে হাজির করা হলে তার পক্ষের কৌঁসুলিরা জামিনের আবেদন করেন। সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালতের বিজ্ঞ বিচারক ড. এবিএম মাহমুদুল তার জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। বুধবার বিকেলে প্রকৌশলীর চুয়াডাঙ্গাস্থ অফিস থেকে মাহমুদ আলমকে দুদক আটক করে। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ঘুষের ৪৮ হাজার টাকা। আটক প্রকৌশলী মাহমুদ আলমকে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় সোপর্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে দুদক থানায় মামলা দায়ের করে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালসহ অন্যান্য হাসপাতালে সংস্কারমূলক কাজের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স এমএম কামাল এন্টারপ্রাইজসহ ১১টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ পায়। ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার সহকারী ঠিকাদার মো. খাইরুল ইসলাম তাদের পক্ষে ৪৩ লাখ ১৫ হাজার ৮৫০ কাজ সম্পন্ন করেন। খাইরুল ইসলামের কাছে দ্বিতীয় দফায় ঘুষ নেয়ার সময় বুধবার বিকেলে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আব্দুল গাফফারের নেতৃত্বাধীন দুদকদল প্রকৌশলী মাহমুদ আলমকে আটক করে।