আলমডাঙ্গার খাদিমপুর গ্রামে বিয়ের প্রলোভনে স্কুলছাত্রী ধর্ষণের অভিযোগ

 

স্টাফ রিপোর্টার: আলমডাঙ্গার খাদিমপুর ইউনিয়নের খাদিমপুর গ্রামের গাংপাড়ার ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে বিয়ে প্রলোভনে ফুসলিয়ে দেহভোগ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী ফারুক হোসেনের বিরুদ্ধে। এখন ওই স্কুলছাত্রী দু মাসের অন্তঃসত্ত্বা। মেয়েকে নিয়ে বিপাকে পড়েছেন হতদরিদ্র দিনমজুর পিতা-মাতা।

জানা গেছে, আলমডাঙ্গার খাদিমপুর ইউনিয়নের খাদিমপুর গাংপাড়ার হাসমতের ছেলে ফারুক (২০) বিয়ের প্রলোভনে প্রতিবেশীর ৬ষ্ঠ শ্রেণির স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ফুঁসলিয়ে দেহভোগের ফলে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। গতকাল সরেজমিনে গেলে দেখা যায় খড়ের একচালা জরার্জীণ একটি কুঁড়েঘরে স্কুলছাত্রী ও তার পিতা-মাতার বসবাস। অভিযোগসূত্রে জানা যায়, আড়াই মাস আগে একই গ্রামের ফারুক স্কুলছাত্রীর সাথে প্রেমের নাটক করে ধর্ষণ করে। কয়েক দিন আগে বিয়ষটি স্কুলছাত্রী ফারুককে জানালে পেটের সন্তান নষ্ট করার ওষুধ দেয়। সেই ওষুধ খেয়ে স্কুলছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। গতপরশু এ নিয়ে গ্রামে সালিসের আয়োজন করেও প্রভাবশালী ফারুক সালিসে হাজির হয়নি। অপরদিকে মেয়েকে নিয়ে অথৈই পাথারে পড়েছে স্কুলছাত্রীর হতদরিদ্র পিতা-মাতা। তারা বিচারের আশায় এলাকার বিচারপতিদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।

Leave a comment