মাথাভাঙ্গা মনিটর: ৫৪৭ রান এই বিশ্বকাপে করেছেন মার্টিন গাপটিল। টুর্নামেন্টে এটাই কোনো ব্যাটসম্যানের করা সবচেয়ে বেশি রান। বিশ্বকাপের এক আসরে গাপটিলই এখন একমাত্র ব্যাটসম্যান, যিনি ৫০০-র বেশি রান করলেন। স্কট স্টাইরিস ৪৯৯ রান করেছিলেন ২০০৭ বিশ্বকাপে।
০ রান করেছেন ব্রেন্ডন ম্যাককালাম ফাইনালে। বিশ্বকাপ ফাইনালে কোনো অধিনায়কের এটাই ব্যাট হাতে সবচেয়ে খারাপ পারফরম্যান্স। অন্য কোনো অধিনায়ক বিশ্বকাপ ফাইনালে শূন্য রানে আউট হননি। এর আগে ফাইনালে কোনো অধিনায়কের সবচেয়ে কম রানে অলআউট হওয়ার নজির ক্লাইভ লয়েডের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক হিসেবে লয়েড ১৯৮৩ বিশ্বকাপ ফাইনালে আট রান করে আউট হয়েছিলেন
১ রান যোগ হয় নিউজিল্যান্ডের উদ্বোধনী জুটিতে, যা বিশ্বকাপে সর্বনিু। ফাইনালের আগে এই বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের উদ্বোধনী জুটির গড় ছিল ৫৬.৫
৪০০ রোববার অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল ছিল বিশ্বকাপ ইতিহাসের ৪০০তম ম্যাচ। সবমিলিয়ে এদিন পর্যন্ত ৩৬৪৬ ওডিআই অনুষ্ঠিত হয়েছে। সব ওডিআইয়ের মধ্যে বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো শতকরা ১১ভাগ
১ জনই শুধু বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলেছেন এবং আম্পায়ারিং করেছেন। তিনি হলেন শ্রীলংকার কুমার ধর্মসেনা। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলোয়াড় হিসেবে অংশ নিয়েছিলেন তিনি। আর এই বিশ্বকাপে ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেছেন
৩৭ বছর বয়সে বিশ্বকাপ ফাইনালে খেললেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটকিপার ব্র্যাড হ্যাডিন। বিশ্বকাপ ফাইনাণে খেলা সবচেয়ে বেশি বয়সী অসি ক্রিকেটার এখন তিনিই (৩৭ বছর ১৫৭ দিন)। এর আগে এই অস্ট্রেলীয় রেকর্ড ছিল গ্লেন ম্যাকগ্রার দখলে। ২০০৭ বিশ্বকাপ ফাইনালে ৩৭ বছর ৭৮ দিন বয়সে খেলেছিলেন ম্যাকগ্রা। তবে সবচেয়ে বেশি বয়সী ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের রোহান কানহাই। ৩৯ বছর ১৭৭ দিন বয়সে কানহাই খেলেছিলেন ১৯৭৫ বিশ্বকাপে
৫ জন খেলোয়াড় একই বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল এবং ফাইনালে ৫০ কিংবা তার বেশি রান করেছেন। নিউজিল্যান্ডের গ্রান্ট এলিয়ট তালিকায় পঞ্চম ক্রিকেটার। তিনি সেমিফাইনালে অপরাজিত ৮৪ এবং ফাইনালে ৮৩ রান করেন। এই কৃতিত্ব অজর্নকারী অপর চারজন হলেন- মাইক ব্রিয়ারলি (১৯৭৯), ডেভিড বুন (১৯৮৭), জাভেদ মিয়াঁদাদ (১৯৯২) ও অরবিন্দ ডি সিলভা (১৯৯৬)