অভিজিৎ হত্যা : টুইটারে আনসারুল্লাহর দায় স্বীকার স্টাফ রিপোর্টার: লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের হত্যার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অভিজিৎয়ের হত্যাকাণ্ডের পর এর সাথে জঙ্গি সংগঠনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি সন্দেহ করা হচ্ছিলো। রাত দুইটার দিকে টুইটারে এ হত্যার দায় স্বীকার করে আনসার বাংলা টিম ৭ স্ট্যাটাস দেয়। তবে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, এ ঘটনার পেছনে ওই জঙ্গি সংগঠনটির সংশ্লিষ্টতা আছে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তিনি আরো জানান, এমনও হতে পারে অন্য কোনো জঙ্গি সংগঠন এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে আরেকটি জঙ্গি সংগঠনের ওপর দায় চাপাচ্ছে। এ ঘটনার পেছনে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমসহ হিজবুত তাহরী, জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ এমনকি জামায়াত-শিবিরের সম্পৃক্ততা থাকবে পারে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে ঘটনার পরপর নিহত অভিজিৎ রায়ের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অ্যধাপক অজয় রায় বাদী শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় তিনি অজ্ঞাত ৫-৭ জন দুর্বৃত্তের কথা উল্লেখ করেছেন। পুলিশের রমনা জোনের সহাকারী কশিনার শিবলী নোমান জানিয়েছেন, আনসারুল্লা বাংলা টিম ছাড়াও অন্য কোনো জঙ্গি সংগঠনের সাথে এ হত্যার সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অন্যদিকে গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিজিৎ রায়ের প্রতিষ্ঠিত মুক্তমনা ব্লগে উগ্রধর্মী চেতনা ও সাম্প্রদায়িকবিরোধী লেখালেখিতে বিভিন্ন ব্লগ থেকে অভিজিৎকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছিলো। ঐসব হুমকি দাতাদের ব্লগের ও ফেসবুকের আইডি তদন্ত করা হচ্ছে। ঐ কর্মকর্তা আরো জানান, সদালাপ নামের একটি ব্লগ থেকে অভিজিত রায়ের এসব লেখালেখির ব্যাপক প্রতিবাদ করা হয়েছিলো। এমনকি ওই ব্লগে অভিজিত রায়ের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছিলো। শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। তবে ঘটনাটি পুলিশের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ছায়া তদন্ত করছে।

স্টাফ রিপোর্টার: লেখক ও ব্লগার অভিজিৎ রায়ের হত্যার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অভিজিৎয়ের হত্যাকাণ্ডের পর এর সাথে জঙ্গি সংগঠনের সম্পৃক্ততার বিষয়টি সন্দেহ করা হচ্ছিলো। রাত দুইটার দিকে টুইটারে এ হত্যার দায় স্বীকার করে আনসার বাংলা টিম ৭ স্ট্যাটাস দেয়।
তবে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, এ ঘটনার পেছনে ওই জঙ্গি সংগঠনটির সংশ্লিষ্টতা আছে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, এমনও হতে পারে অন্য কোনো জঙ্গি সংগঠন এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে আরেকটি জঙ্গি সংগঠনের ওপর দায় চাপাচ্ছে। এ ঘটনার পেছনে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমসহ হিজবুত তাহরী, জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ এমনকি জামায়াত-শিবিরের সম্পৃক্ততা থাকবে পারে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এদিকে ঘটনার পরপর নিহত অভিজিৎ রায়ের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অ্যধাপক অজয় রায় বাদী শাহবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় তিনি অজ্ঞাত ৫-৭ জন দুর্বৃত্তের কথা উল্লেখ করেছেন।
পুলিশের রমনা জোনের সহাকারী কশিনার শিবলী নোমান জানিয়েছেন, আনসারুল্লা বাংলা টিম ছাড়াও অন্য কোনো জঙ্গি সংগঠনের সাথে এ হত্যার সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
অন্যদিকে গোয়েন্দা সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিজিৎ রায়ের প্রতিষ্ঠিত মুক্তমনা ব্লগে উগ্রধর্মী চেতনা ও সাম্প্রদায়িকবিরোধী লেখালেখিতে বিভিন্ন ব্লগ থেকে অভিজিৎকে হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছিলো। ঐসব হুমকি দাতাদের ব্লগের ও ফেসবুকের আইডি তদন্ত করা হচ্ছে।
ঐ কর্মকর্তা আরো জানান, সদালাপ নামের একটি ব্লগ থেকে অভিজিত রায়ের এসব লেখালেখির ব্যাপক প্রতিবাদ করা হয়েছিলো। এমনকি ওই ব্লগে অভিজিত রায়ের বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছিলো।
শাহবাগ থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে আটক করা হয়নি। তবে ঘটনাটি পুলিশের পাশাপাশি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ছায়া তদন্ত করছে।