ভালাইপুর প্রতিনিধি: আলমডাঙ্গার গাংনী ইউনিয়নের ছোটগাংনী গ্রামের প্রবাসী হাসমত আলী দুবাই থেকে দেশে ফিরেই পরদিন লুটতরাজ মামলায় জামিনে থাকার পারও গ্রেফতার হওয়াকে কেন্দ্র করে গ্রামে উত্তেজিত জনতা বিক্ষোভ করেছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, ছোটগাংনী গ্রামের মিন্টু আলীর ছেলে দীর্ঘ ৫ বছর দুবাইয়ে ছিলে। দু বছর আগে বাড়ি এলে প্রতিবেশী লুটতরাজ মামলা করে। ওই সময় আবার বিদেশে চলে যান। গতকাল ফিরে আসার আগে চুয়াডাঙ্গা জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, ১ম আদালত, চুয়াডাঙ্গার আদালত থেকে জামিন লাভ করেন। জামিনের রিকল দেখানো সত্ত্বেও আসমানখালী পুলিশ ক্যাম্পের এসআই রবিউল ইসলাম জোরপূর্বক ক্যাম্পে নিয়ে যান। এ সময় হাসমতসহ তার পিতা-মাতার কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। এ সময় গ্রামবাসী ও হাসমতের পিতা-মাতা এসআইকে বদলির দাবি তোলেন। আসমানখালী পুলিশ ফাঁড়ির এসআই রবিউল ইসলামের সাথে মোবাইলে কথা হলে বলেন, আসামি ওয়ারেন্টের বলে আমি তাকে গ্রেফতার করে ওসি স্যারের সাথে আলোচনা করে চালান দিয়েছি। টাকা চাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে ৫০ হাজার টাকা চাওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়। যা মিথ্যা।