পিএসসি পরীক্ষায় দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে পাসের হারে সর্বনিম্ন চুয়াডাঙ্গায়

ঝলমলে ফলাফলে উচ্ছ্বল ছোটরা : পাসের হার প্রাথমিকে ৯৭ দশমিক ৯২ ও বতেদায়িতে ৯৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ

 

স্টাফ রিপোর্টার: গতকাল সারাদেশে একযোগে প্রকাশিত হয় প্রাথমিক ও এবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল। এ বছর ৬ষ্ঠবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো এ সমাপনী পরীক্ষা। চতুর্থবারের মতো জিপিএ এর ভিত্তিতে প্রকাশ করা হলো ফল। অবাক হলেও সত্য, এবার পাসের হারে দেশের ৬৪ জেলার মধ্যে সর্বনিম্নে রয়েছে চুয়াডাঙ্গা। তবে শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনুপাতে শতভাগ পাস করে চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় খুলনা বিভাগের শীর্ষে রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক। মেহেরপুরের মুজিবনগর জিনিয়াস প্রিক্যাডেট একাডেমীতে ১৩ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়ে শতভাগ পাস করে মুজিবনগর উপজেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে।

প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৯২ ও এবতেদায়ি সমাপনীতে পাসের হার ৯৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে প্রাথমিকে শূন্য দশমিক ৬৬ শতাংশ ও ইবতেদায়িতে বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ। গত বছর প্রাথমিকে পাসের হার ছিলো ৯৮ দশমিক ৫৮ ও ইবতেদায়িতে ৯৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে আছে। গড় পাসের হারের দিক থেকেও মেয়েরা সামান্য এগিয়ে আছে। ছাত্রদের পাসের হার ৯৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৯৭ দশমিক ৯৭ শতাংশ। প্রাথমিকে গতবারের মতো এবারও দেশসেরা মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়। নিবন্ধিত ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা, পাসের হার, জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার এবং অনুপস্থিত ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যার ভিত্তিতে প্রাথমিকে দেশের সেরা ২০টি স্কুলের তালিকা করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। দ্বিতীয় স্থানে ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল ও তৃতীয় স্থানে মাইলস্টোন প্রিপারেটরি কেজি স্কুল। পাসের হার বিবেচনায় ৭ বিভাগের মধ্যে বরিশাল বিভাগ শীর্ষে রয়েছে (পাসের হার ৯৮ দশমিক ৭১ শতাংশ)। ৬৪ জেলার মধ্যে মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রথম (পাসের হার শতভাগ) এবং ৫০৯ উপজেলা/থানার মধ্যে ২২টি উপজেলায় শতভাগ পাস করেছে। পাসের হারের দিক থেকে সিলেট বিভাগ সর্বনিম্ন (৯৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ), চুয়াডাঙ্গা জেলার পাসের হার সর্বনিম্ন (৮৯ দশমিক ৮০ শতাংশ) এবং রংপুর জেলার পীরগাছা  উপজেলার পাসের হার সর্বনিম্ন (৭৬ দশমিক ০৬ শতাংশ)।

ঢাকা বিভাগপরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ৮ লাখ ৮৯ হাজার ২৩৪ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৮ লাখ ৫১ হাজার ১০৯ জন। গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ২৮ ভাগ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯৯ হাজার ৪৮৫ জন। চট্টগ্রাম বিভাগ পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ৫ লাখ ৭৬  হাজার ৬৭২ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৯০৩ জন। গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ১৯ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৮ হাজার ৩৬৪ জন। রাজশাহী বিভাগ পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ৩ লাখ ২৯ হাজার ৮০৪ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩ লাখ ১৮ হাজার ২৩১ জন। গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ০৪ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ হাজার ৭০৫ জন। খুলনা বিভাগ পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৮০ হাজার ১৫৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় মোট ২ লাখ ৭৫ হাজার ৬২৫ জন। গড় পাসের হার ৯৭ দশমিক ৯৫ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯ হাজার ৯৬৮ জন।

বরিশাল বিভাগ পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৩৬ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮৭ জন। গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ৭১ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৭৯০ জন। সিলেট বিভাগ পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ২ লাখ ২ হাজার ৪৭৪ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৯২ হাজার ৭১২ জন। গড় পাসের হার ৯৪ দশমিক ৯৫ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ৮৪২ জন। রংপুর বিভাগে রংপুর বিভাগের পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী ছিলো ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৩৮৮ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩ লাখ ১৮ হাজার ৩২ জন। গড় পাসের হার ৯৭ দশমিক ৭৪ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ হাজার ২৫৭ জন।

চুয়াডাঙ্গা জেলায় প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ৮ হাজার ৬৮৩ জন ও বালিকা ১০ হাজার ৩৫১ জন। এর মধ্যে বালক ৮ হাজার ৪৮৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৭ হাজার ৯৬৫ জন পাস করেছে। ফেল করেছে ৮২৪ জন। মোট ১০ হাজার ১২৪ জন বালিকা পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ৯ হাজার ১১৯ পরীক্ষার্থী পাস করেছে। ফেল করেছে ১ হাজার ৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে বালক ৩৮৮ জন ও বালিকা ৪২১ জন পরীক্ষার্থী। পাসের হার বালক শতকরা ৮৯ দশমিক ২৯ ভাগ ও বালিকা ৮৮ দশমিক ৮৩ ভাগ।

অপরদিকে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৩৪০ জন, দামুড়হুদা উপজেলায় ৫০৯ জন, জীবননগর উপজেলায় ২২২ জন এবং আলমডাঙ্গায় ২৬১ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এছাড়া জেডিসি পরীক্ষায় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার চুয়াডাঙ্গা ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে মোট ৩১৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাস করে ২৮৩ জন এবং অকৃতকার্য হয় ৩৩ জন পরীক্ষার্থী।

চুয়াডাঙ্গা ফাজিল মাদরাসায় এবতেদায়ি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২৫ জন। এর মধ্যে পাস করে ২০ জন। এছাড়া জেডিসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৩৭ জন। ১ জন জিপিএ-৫সহ পাস করে ৩৫ জন।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ২ হাজার ৩৯০ জন। অংশগ্রহণ ২ হাজার ২৬ জন। পাস করেছে ২ হাজার ২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৫ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৯৭ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ২ হাজার ৭৮৮ জন। অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৭২৭ জন। পাস করেছে ২ হাজার ৭০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮৫ জন পরীক্ষার্থী। পাসের হার ৯৯ দশমিক ০৮ ভাগ।

আলমডাঙ্গা উপজেলায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ২ হাজার ৬৬৮ জন। অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৬১৫ জন। পাস করেছে ২ হাজার ৩৮৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২২ জন। পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৬ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ৩ হাজার ৩১৩ জন। অংশগ্রহণ ৩ হাজার ২৪৮ জন। পাস করেছে ২ হাজার ৯৪১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৩ জন। পাসের হার ৯০.৫৫ ভাগ।

দামুড়হুদা উপজেলায় মোট পরীক্ষার্থী ছিলো বালক ২ হাজার ২৯৮ জন। অংশগ্রহণ ২ হাজার ২৬৬ জন। পাস করেছে ১ হাজার ৯২৩ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯ জন। পাসের হার ৮৪ দশমিক ৮৬ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ২ হাজার ৬৫২ জন। অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৬০২ জন। পাস করেছে ২ হাজার ২৫১ জন। জিপিএ-৬১ জন। পাসের হার ৮৬ দশমিক ৫১ ভাগ।

জীবননগর উপজেলায় বালক মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ১ হাজার ৩২৭ জন। অংশগ্রহণ করে ১ হাজার ২৮২ জন। পাস করেছে ১ হাজার ৫১ জন। জিপিএ-৭২ জন। পাসের হার ৮১ দশমিক ৯৮ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ১ হাজার ৫৯৮ জন। অংশগ্রহণ করে ১ হাজার ৫৪৭ জন। পাস করেছে ১ হাজার ২২৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫২ জন। পাসের ৮৯ দশমিক ১৯ ভাগ।

অপরদিকে চুয়াডাঙ্গা জেলায় এবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ৮৯০ জন। অংশগ্রহণ করে ৭৪৭ জন। পাস করে ৬৭১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ জন। পাসের ৮৯ দশমিক ৬৫ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ৮৪৬ জন। অংশগ্রহণ করে ৭৪৬ জন। পাস করেছে ৬৬১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩৭ ভাগ।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ২৩২ জন। অংশগ্রহণ করে ১৯৭ জন। পাস করেছে ১৮৯ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ জন। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ১৮৭ জন। অংশগ্রহণ করে ১৬২ জন। পাস করেছে ১৫১ জন। জিপিএ-৫ নেই। পাসের হার ৯৩ দশমিক ২১ ভাগ।

আলমডাঙ্গা উপজেলায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ১৯৯ জন। অংশগ্রহণ করে ১৫৬ জন। পাস করেছে ১৪১ জন। জিপিএ-৫ নেই। পাশের ৯০ দশমিক ৩৮ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ১৩৮ জন। অংশগ্রহণ করে ১২৪ জন। পাস করেছে ১২০ জন। জিপিএ-৫ নেই। পাসের ৯৬ দশমিক ৭৭ ভাগ।

দামুড়হুদা উপজেলায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ৩০৯ জন। অংশগ্রহণ করে ২৫৬ জন। পাস করেছে ২২৪ জন। জিপিএ-৫ নেই। পাসের হার ৮৭ দশমিক ৫০ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ৩৮১ জন। অংশগ্রহণ করে ৩৩১ জন। পাস করেছে ২৮৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। পাসের হার ৮৬ দশমিক ১০ ভাগ।

জীবননগর উপজেলায় মোট বালক পরীক্ষার্থী ছিলো ১৫০ জন। অংশগ্রহণ করে ১৩৮ জন। পাস করেছে ১১৭ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন। পাসের হার ৮৪ দশমিক ৭৮ ভাগ। বালিকা মোট পরীক্ষার্থী ছিলো ১৪০ জন। অংশগ্রহণ করে ১২৯ জন। পাস করেছে ১০৫ জন। জিপিএ-৫ নেই। পাসের ৮১ দশমিক ৪০ ভাগ।

মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, মেহেরপুর জেলার চলতি বছরে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ১২ হাজার ৪০৮ পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১২ হাজার ৬৭ কৃতকার্য হয়েছে। পাসের শতকরা হার ৯৭ দশমিক ২৫। জেলায় মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬শ জন।

এ বছর মেহেরপুর সদর উপজেলায় ১৪৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিএসসি) পরীক্ষায় ৪ হাজার ৮৪০ জন। এদের মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ৪ হাজার ৭৬৫ জন। পাসের হার শতকরা ৯৮ দশমিক ৪৫ ভাগ। এ উপজেলা জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৩৩৪ জন। গাংনী উপজেলায় মোট ২০৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে মোট ৫ হাজার ৬৬৪ জন পরীক্ষা দিয়ে পাস করেছে ৫ হাজার ৪০৭ জন। পাসের শতকরা হার ৯৫ দশমিক ৪৬। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭০ জন। মুজিবনগর উপজেলায় মোট ৫৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে মোট এক হাজার ৯০৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক হাজার ৮৯৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। এ উপজেলায় পাসের হার শতকরা ৯৯ দশমিক ৫২। যেখানে ৯৬ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৯৬ জন। এদিকে মোট ৪০৭টি বিদ্যালয় থেকে পিএসসি পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৩৯৪টি বিদ্যালয় থেকে শতভাগ পাস করেছে বলে জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে।

মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলায় প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় শতকরা ৯৯ দশমিক ৫০ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। যা জেলার ৩ উপজেলার মধ্যে শ্রেষ্ঠ। মুজিবনগর জিনিয়াস প্রিক্যাডেট একাডেমীতে ১৩ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়ে শতভাগ পাস করে মুজিবনগর উপজেলায় প্রথম স্থান অধিকার করেছে।

মুজিবনগর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসসূত্রে জানা যায়, এ উপজেলার মোট ৫৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে এ বছর ১ হাজার ৯০৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১ হাজার ৮৯৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৯৬ জন। এ উপজেলায় পাসের হার শতকরা ৯৯ দমমিক ৫২।

Leave a comment