জামিনে মুক্তিপ্রাপ্ত চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবদল ও ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দকে সংবর্ধনা প্রদান

 

চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবদলের সদস্য আরিফুজ্জামান পিন্টু, জেলা ছাত্রদলের সদস্য তৌহিদুজ্জামান, যুবদল নেতা আবু সাঈদ জামিনে মুক্তি পেয়েছে। গতকাল চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবদলের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। জেলা গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০ দলীয় জোটের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের দাবীতে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির মিছিল হতে তাদেরকে বিনা দোষে গ্রেফতার করা হয়। দীর্ঘ দু মাস কারাভোগ করে গতকাল নেতৃবৃন্দের মুক্তির পর জেলা যুবদল ও ছাত্রদলের পক্ষ থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার থেকে এক মোটরসাইকেল শোভাযাত্রার মাধ্যমে চুয়াডাঙ্গা প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুদলের অফিস প্রাঙ্গণে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত নেতৃবৃন্দকে ফুলের মালা পরিয়ে বরণ করে নেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির যুগ্মআহ্বায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা। অনুষ্ঠানে আরোও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য শহিদুল ইসলাম রতন, আবু জাফর মন্টু, নাজমুস সালেহীন লিটন, রবিউল ইসলাম, জেলা যুবদলের সদস্য আশরাফ বিশ্বাস, মোখলেছুজ্জামান মোখলেছ, ইমরুল হাসান জোয়ার্দ্দার মুকুল, তৌফিকুজ্জামান তৌহিদ, জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক শরিফ-উর জামান সিজার, যুগ্মআহ্বায়ক মজুরুল জাহিদ প্রমুখ।

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিধি তার বক্তব্যে বলেন, জেল-জুলুম-হুলিয়া দিয়েও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গণতন্ত্ররক্ষার আন্দোলনকে থামিয়ে রাখা যাবে না ।ভোটার অধিকার গণমানুষের মৌলিক অধিকার। প্রয়োজনে জীবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে হলেও বিএনপি নেতা কর্মীরা রাজপথে থেকে সাধারণ জনগণের এ অধিকার রক্ষা করবে। বিএনপির নেতা কর্মীদের বেগম খালেদা জিয়া ঘোষিত আগামী সকল সর্মসূচি পালন ও সফল করার লক্ষ্যে ঐক্যবদ্ধভঅবে কাজ করার জন্য তিনি সকলের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান। প্রেসবিজ্ঞপ্তি।