চুয়াডাঙ্গা কলোনির বাদশার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি

 

 

তারেকসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা কলোনির বাদশাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাখা হয়েছে। তার শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও গতকাল পর্যন্ত আশঙ্কামুক্ত ছিলেন না তিনি। এদিকে তার পিতা গাজী উর রহমান গাজী বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা ছাত্রলীগ নেতা তারেক, খালিদ, হিমেলসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেছেন। গতকাল শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পুলিশ আসামিদের কাউকে ধরতে পারেনি।

মাস্টার্স পাস ছেলে বাদশাকে কেন নৃশংসভাবে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বাদশার পিতা বলেছেন, বিএডিসি ফার্মের মধ্যে আমাদের নারকেল গাছ থেকে ৫০/৬০টি ডাব পাড়ে হকপাড়ার নজির উদ্দীনের ছেলে জিমসহ তার কয়েক সহযোগী। মাস খানেক আগে ডাব পাড়লে ছেলে বাদশা প্রতিবাদ করে। থাপ্পড়ও মারে। এরই জের ধরে গত …. আগস্ট দুপুরে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অদূরবর্তী একটি মোটরসাইকেলের গ্যারেজে নৃশংসভাবে তারা বাদশাকে কুপিয়ে ও রড দিয়ে আঘত করে। মৃতপ্রায় অবস্থায় উদ্ধার করে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে ওই দিনই নেয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

মামলায় যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলো, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা মোড়পাড়ার আব্দুল ওহাবের ছেলে তারেক, সাতগাড়ির বিশের ছেলে খালিদ, শেখপাড়ার কালু মাস্টারের ছেলে হিমেল, হকপাড়ার নাজির উদ্দীনের ছেলে জিম, ঠাকুরপুরের আব্দুল জলিলের ছেলে টোকন, গুলশপাড়ার মৃত প্রভাতের ছেলে রবিন, সাতগাড়ি পচা মণ্ডলের ছেলে সজিব, মসজিদপাড়ার আসলামের ছেলে সৌরভ ও দৌলাতদিয়াড়ের পকুর ছেলে রানা।