মাথাভাঙ্গা মনিটর: নেইমার কাঁদলেন। অঝোর ধারায়। পাশে দাঁড়িয়ে থাকামাসকটের শিশুরাও তার কান্না দেখে কাঁদলো। এবার বিশ্বকাপে ব্রাজিলেরপোস্টার-বয় খেতাব পেয়েছেন নেইমার। ২২ বয়সী এ যুবকের দিকে তাকিয়ে এখন পুরোব্রাজিল। তারা চায় বিশ্বকাপের ষষ্ঠ শিরোপা। নেইমার ফুটবলপ্রেমীদেরভালোবাসায় সিক্ত। খেলার মাঠে কঠিন নেইমার। কিন্তু মেক্সিকোর বিপক্ষে খেলাশুরু হওয়ার আগে মাঠে দাঁড়িয়েই অঝরে কাঁদলেন আবেগী নেইমার। গত মঙ্গলবারমেক্সিকোর বিপক্ষে খেলা শুরু হওয়র আগে ব্রাজিলের সব খেলোয়াড় সারি দিয়েদাঁড়ানো জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য। একটু পরেই জাতীয় সঙ্গীতের সুর বেজে উঠবে।কিন্তু হঠাতই নেইমারের দুচোখ ভরে উঠলো জলে।কান্না সংবরণ করতে দুহাতেচেপে ধরে দুচোখ। নেইমারের কান্না দেখে পাশে দাঁড়ানো মাসকটের বালিকাদের চোখছলছল করে ওঠে। কেন কাঁদলেন-তার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। তবে দেশপ্রেম ওদেশে মানুষের ভালোবাসায় আবেগী নেইমারের চোখে পানি এনে দিয়েছে তাতে কোনোসন্দেহ নেই। এদিন নেইমার গোল না পেলেও দারুণ খেলেছেন। দেশের হয়ে ৫০ ম্যাচে৩৩ গোল করা নেইমারকে এদিন রুখে দিয়েছেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক গুইলার্মোওচোয়া একাই। ম্যাচের ২৬ মিনিটে নেইমারের নেয়া হেডটি রুখে দেয়া ছিলোঅবিশ্বাস্য। ৮৫ মিনিটে অধিনায়ক থিয়াগো সিলভার আরও একটি হেড রুখে দেনমেক্সিকোর গোলরক্ষক। এতে ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়।