স্টাফ রিপোর্টার: জাতীয় ভূমি জোনিং প্রকল্প পরিচালক যুগ্মসচিব মো. শাহাদাৎ হোসেন বলেছেন,‘পরিবেশ রক্ষায় সকলের সহযোগিতায় জাতীয় ভূমি জোনিং প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। কর্মশালায় যেসকল মতামত পাওয়া গেছে সেগুলো আলোচনা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১০টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় ভূমি জোনিং শীর্ষক প্রকল্পের জেলা পর্যায়ের কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে যুগ্মসচিব মো. শাহাদাৎ হোসেন এসব কথা বলেন।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মো. দেলোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেনপুলিশ সুপার রশীদুল হাসান, চুয়াডাঙ্গা পৌরমেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মল্লিক সাঈদ মাহবুব, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবু সাঈদ ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আঞ্জুমান আরা। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেননির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরডিসি মো. আনোয়ার সাদাত ও জাতীয় ভূমি জোনিং প্রকল্পের এগ্রিকালচার স্পেশালিষ্ট এসএম আতিকুল্লাহ।প্রকল্পের পটভূমি, উদ্দেশ্য, ফলাফল, কারিগরি বিষয়বস্ত ও জোনিং পদ্ধতি উপস্থাপন করেন।জাতীয় ভূমি জোনিং প্রকল্প ২০১২ সালের জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত কার্যক্রম চলবে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মো. দেলোয়ার হোসাইন বলেন,দেশে লোকসংখ্যা বেড়ে গেছে। জমির পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে। যেজমিগুলো অবশিষ্ট রয়েছে তা বিভিন্ন সেক্টরে ভাগ করে কোথায় শিল্প, আবাসিক, কৃষি, জলাশয় ভূমি থাকবে তা এখনই ঠিক করতে হবে। তাইজাতীয় ভূমি জোনিং প্রকল্প সকলের সহযোগিতা ছাড়া বাস্তবায়ন করা অসম্ভব।এসময় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি ও সাংবাদিকরা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।