স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী লীগের শতাধিক এমপি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন না। বিতর্কিত, তৃণমূল দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে কোন্দল, দুর্নীতি, পরিবারতন্ত্র, সাংগঠনিকসহ সরকারের উন্নয়নমূলক কাজে নিষ্ক্রিয় থাকা নেতাদের এবার মনোনয়ন না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলের হাইকমান্ড।
সারাদেশে পাঁচ দফা সরকারি ও বেসরকারি জরিপ এবং তৃণমূল নেতাদের মতামতের ভিত্তিতেই দলীয় মনোনয়ন প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এতে বিতর্কিতদের জায়গায় নতুন মুখ এবং ত্যাগী ও সৎ নেতারা অগ্রাধিকার পেয়েছেন বলে জানা গেছে। এদিকে সারাদেশ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ২ হাজার ৬১১ জনের সাথে আগামীকাল রোববার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন তিনি সম্ভাব্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত দিক-নির্দেশনা দিতে পারেন। তবে নির্বাচন কমিশন তফশিল ঘোষণা করলেই আওয়ামী লীগের ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। গত ১০ থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়নের আবেদনপত্র বিক্রি করা হয়। এবার ৩শ আসনের বিপরীতে ২ হাজার ৬১১ জন মনোনয়নের আবেদনপত্র ক্রয় করেছেন। গড়ে প্রতি আসনে আওয়ামী লীগের নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রায় ৮ জন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ আসনে (টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়া), রংপুর-৬ এবং নড়াইল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আগামী নির্বাচনের জন্য নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। এ কমিটির সভাপতি করা হয়েছে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে। দলের কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টামণ্ডলীর সকল সদস্যকে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে।আওয়ামী লীগের শতাধিক এমপি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাচ্ছেন না। বিতর্কিত, তৃণমূল দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে কোন্দল, দুর্নীতি, পরিবারতন্ত্র, সাংগঠনিকসহ সরকারের উন্নয়নমূলক কাজে নিষ্ক্রিয় থাকা নেতাদের এবার মনোনয়ন না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলের হাইকমান্ড।
সারাদেশে পাঁচ দফা সরকারি ও বেসরকারি জরিপ এবং তৃণমূল নেতাদের মতামতের ভিত্তিতেই দলীয় মনোনয়ন প্রার্থীর তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এতে বিতর্কিতদের জায়গায় নতুন মুখ এবং ত্যাগী ও সৎ নেতারা অগ্রাধিকার পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে সারাদেশ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ২ হাজার ৬১১ জনের সাথে আগামীকাল রোববার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন তিনি সম্ভাব্য প্রার্থীদের চূড়ান্ত দিক-নির্দেশনা দিতে পারেন। তবে নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করলেই আওয়ামী লীগের ৩০০ আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। গত ১০ থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত আওয়ামী লীগের মনোনয়নের আবেদনপত্র বিক্রি করা হয়। এবার ৩শ আসনের বিপরীতে ২ হাজার ৬১১ জন মনোনয়নের আবেদনপত্র ক্রয় করেছেন। গড়ে প্রতি আসনে আওয়ামী লীগের নিজেদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রায় ৮ জন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ আসনে (টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়া), রংপুর-৬ এবং নড়াইল-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
আগামী নির্বাচনের জন্য নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। এ কমিটির সভাপতি করা হয়েছে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে। দলের কার্যনির্বাহী কমিটি ও উপদেষ্টামন্ডলীর সকল সদস্যকে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য হিসেবে রাখা হয়েছে।