স্টাফ রিপোর্টার: সাপে কাটা রোগী নিয়ে ওঝা কবিরাজ টানা হেঁচড়া করলেও সচেতনতা বেড়েছে। ফলে সর্প দংশনে মৃত্যুর হার কমতে শুরু করেছে। গত পরশু আলমডাঙ্গার রুইথনপুরের উজ্জ্বল হোসেন নামের এক যুবকের সাপে দংশন করে। তাকে ওঝা কবিরাজের নিকট নেয়া হলেও সচেতনতার কারণেই শেষ পর্যন্ত নেয়া হয় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপতালে। এন্টিস্নেক ভেনম দিয়ে তাকে সুস্থ করে বাড়ি ফেরত দেয়া সম্ভব হয়েছে। গতকালও সর্প দংশনের শিকার হন এক মহিলা। দামুড়হুদা কুড়ুলগাছির সদাবরি গ্রামের সোহের বানু গতকাল সকালে পোয়ালগাদা থেকে পোয়াল টানতে গেলে সাপে দংশন করে। তাকে নিয়ে গ্রামেরই দু ওঝা ঝাঁড়ফুক শুরু করে। পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুজি করে সাপটি ঝুঁপিতে গাথে। সাপ দেখে দু ওঝার চোখ হয়ে চড়কগাছ। শেষ পর্যন্ত ইসমাইল হোসেনের স্ত্রী সোহের বানুকে হাসপাতালে নিয়ে এন্টিস্নেক ভেনম দিয়ে সুস্থ করে তোলা হয়।