জীবননগর ব্যুরো: জীবননগর উপজেলা সীমান্ত ইউনিয়নের সাবেক সদস্য সদরপাড়ার আওয়ামী লীগ নেতা বিল্লাল হোসেনের (৪৫) বিরুদ্ধে মাদকাসক্ত অবস্থায় প্রতিবেশী গৃহবধূকে (২৩) শ্লীতাহানির অভিযোগ আনা হয়েছে। রোববার মধ্যরাতে প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে ঘরের বারান্দায় স্বামীর সাথে ঘুমন্ত গৃহবধূকে পা ধরে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়। এসময় গৃহবধূর চিৎকারে তার স্বামী জেগে উঠলে বিল্লাল এসময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বিল্লালকে হাতেনাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দেয়া হয় বলে জানা যায়।
সদরপাড়া গ্রামের কৃষক (৩৫) অভিযোগ করে বলেন, প্রতিদিনের মতো রোববার রাতে তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ঘরের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন। রাত ১টার দিকে সাবেক ইউপি মেম্বার বিল্লাল হোসেন মাতাল অবস্থায় তার বাড়িতে প্রবেশ করে। কু উদ্দেশে এসময় সে তার স্ত্রীর পা ধরে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্ত্রীর চিৎকারে তিনি জেগে উঠে দেখেন বিল্লালকে। ঘটনা ঘটিয়ে পলায়নকালে তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে তাকে উত্তম-মধ্যম দিয়ে ছেড়ে যায়। গৃহস্বামী অভিযোগ করে বলেন, বিল্লাল হোসেন ইতঃপূর্বেও একই উদ্দেশে বিল্লাল মেম্বার তার বাড়িতে আরও দু বার এসেছে। সেসময় ও প্রতিরোধে মুখে সে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় চরম আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেন। তারা লম্পট বিল্লালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এদিকে এঘটনা ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা বলে দাবি করেছে বিল্লালের ভাই।
জীবননগর সদরপাড়ায় সাবেক ইউপি সদস্যকর্তৃক গৃহবধূর শ্লীতাহানির অভিযোগ
জীবননগর ব্যুরো: জীবননগর উপজেলা সীমান্ত ইউনিয়নের সাবেক সদস্য সদরপাড়ার আওয়ামী লীগ নেতা বিল্লাল হোসেনের (৪৫) বিরুদ্ধে মাদকাসক্ত অবস্থায় প্রতিবেশী গৃহবধূকে (২৩) শ্লীতাহানির অভিযোগ আনা হয়েছে। রোববার মধ্যরাতে প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে ঘরের বারান্দায় স্বামীর সাথে ঘুমন্ত গৃহবধূকে পা ধরে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়। এসময় গৃহবধূর চিৎকারে তার স্বামী জেগে উঠলে বিল্লাল এসময় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। বিল্লালকে হাতেনাতে ধরে উত্তম-মধ্যম দেয়া হয় বলে জানা যায়।
সদরপাড়া গ্রামের কৃষক (৩৫) অভিযোগ করে বলেন, প্রতিদিনের মতো রোববার রাতে তিনি স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ঘরের বারান্দায় ঘুমিয়েছিলেন। রাত ১টার দিকে সাবেক ইউপি মেম্বার বিল্লাল হোসেন মাতাল অবস্থায় তার বাড়িতে প্রবেশ করে। কু উদ্দেশে এসময় সে তার স্ত্রীর পা ধরে টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। স্ত্রীর চিৎকারে তিনি জেগে উঠে দেখেন বিল্লালকে। ঘটনা ঘটিয়ে পলায়নকালে তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে তাকে উত্তম-মধ্যম দিয়ে ছেড়ে যায়। গৃহস্বামী অভিযোগ করে বলেন, বিল্লাল হোসেন ইতঃপূর্বেও একই উদ্দেশে বিল্লাল মেম্বার তার বাড়িতে আরও দু বার এসেছে। সেসময় ও প্রতিরোধে মুখে সে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় চরম আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেন। তারা লম্পট বিল্লালের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এদিকে এঘটনা ষড়যন্ত্রমূলক ও মিথ্যা বলে দাবি করেছে বিল্লালের ভাই।