মাথাভাঙ্গা মনিটর: ইউনুস খানের অসাধারণ ব্যাটিং পারফরমেন্সে ৯ উইকেটে ৪১৯ রানে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। স্বাগতিক জিম্বাবুয়ের জয়ের জন্য প্রয়োজন ৩৪২ রান। একদিন পুরোটা হাতে পেয়েছে স্বাগতিকরা। প্রথম ইনিংসের অভিজ্ঞতা থেকে জিম্বাবুয়ে জেতার ব্যাপারে কিছুটা আশা করতেই পারে। পাকিস্তান: প্রথম ইনিংস- ২৪৯/১০,দ্বিতীয় ইনিংস- ৪১৯/৯ ডি.জিম্বাবুয়ে: প্রথম ইনিংস- ৩২৭/১০,হারারে স্পোর্টিং ক্লাবের মাঠে ছয় উইকেট হাতে রেখে দলীয় ১৬৮ রানে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে পাকিস্তান। দিনের পঞ্চম বলে ব্যক্তিগত রানের খাতা না খুলে সাজঘরে ফেরেন আসাদ শফিক (১৫)। তবে আদনান আকমলকে নিয়ে ফের ক্রিজে আঠার মতো লেগে যান ইউনুস। এ জুটি ইনিংস সেরা ১১৮ রান যোগ করেন। আগের দিন অধিনায়ক মিসবাহ উল হককে (৫৩) নিয়ে ১১৬ রানের আরেকটি শক্ত জুটি গড়েছিলেন ইউনুস। অভিজ্ঞ এ ডানহাতি ব্যাটসম্যান ২২তম শতক হাঁকান লাঞ্চের আগেই। তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছুতে ইউনুস খেলেছেন ২২১ বল। আকমল রানআউট হলে প্রসপার উতসেয়ার ঘূর্ণিতে পড়ে বিপর্যয়ের মুখোমুখি হয়েছিলো পাকিস্তান। তবে শেষ জুটিতে অবিচ্ছিন্ন ৮৮ রান তুলে রাহাত আলীর সাথে লিড আরও বাড়িয়ে নেন ইউনুস। ব্যক্তিগত ২০০ রানে অপরাজিত ছিলেন ইউনুস, ৪০৪ বলে ১৫ চার ও তিন ছয়ে সাজানো ছিলো তার ইনিংস। অপর প্রান্তে রাহাত টিকে ছিলেন ৩৫ রানে। স্বাগতিকদের পক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে উতসেয়া তিনটি এবং পানিয়াঙ্গারা ও তেন্দাই চাতারা দুটি করে উইকেট দখল করেন।