স্টাফ রিপোর্টার: চিকিৎসক লিখলেন এক কোম্পানির ওষুধের নাম, আর ওষুধের দোকানি তা বদলে দিলেন অন্য কোম্পানির ওষুধ। কেন? এর জবাব অবশ্য নেয়া যায়নি। কারণ অভিযোগ যখন জেলা প্রশাসকের নিটক পৌঁছুনোর পথে, তখন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের সামনে বাংলাদেশ ঔষাধালয় নামের ওষুধের দোকানটি বন্ধ ছিলো।
অভিযোগকারীরা বলেছেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের গাইদঘাটের বাবুল মোল্লার স্ত্রী নিলুফা (২৮) স্বামীর ওপর অভিমান করে গতকাল বিষপান করেন। তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ওয়াহেদ মাহমুদ রবীন চিকিৎসা দেন। লেখেন এক ওষুধের নাম, রোগীর লোকজন হাসপাতালের সামানের বাংলাদেশ ঔষাধালয়ে গেলে তাকে অন্য কোম্পানির ওষুধ দেন। ওই ওষুধ দেখে চিকিৎসক বলেন, আমি লিখলাম একটি, আনলেন অন্যটি। চিকিৎসা হবে কীভাবে? রোগীর লোকজন এ কথায় ওই ওষুধের দোকানে গেলে ওষুধের দোকানি জানান, একই ওষুধ নাম শুধু দু রকম। ওতেই হবে। এ নিয়ে দোকানির সাথে ক্রেতার বিরোধ দানা বাধে। শেষ পর্যন্ত ক্রেতা অভিযোগ নিয়ে জেলা প্রশাসকের দফতরের উদ্দেশে ছোটেন। শেষ পর্যন্ত অভিযোগ জেলা প্রশাসকের দফতর পর্যন্ত পৌছেছে কি-না তা অবশ্য নিশ্চিত করে জানা সম্ভব হয়নি। ওষুধের দোকানটি পরে বন্ধ থাকায় ফার্মেসির মতামতও নেয়া সম্ভব হয়নি।